নিজস্ব প্রতিবেদক:
করোনাভাইরাসের কারণে অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থা জোরদার হয়েছে গত মার্চ মাস থেকে , এতে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ফ্রিল্যান্স কোচিং সেন্টার, টিউটর থেকে শুরু করে প্রত্যেকেই অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
তবে সরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল ,বেসরকারি স্কুল ছাড়াও ইংরেজি মিডিয়াম বা উভয় মাধ্যমের পরিচিত স্কুলগুলো এবং বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ফেসবুক পেইজে লাইভ কিংবা জুম এপ কিংবা মিট ব্যবহার করে অনলাইন পাঠদান এবং গুগল ক্লাসরুম কিংবা গুগল ফর্মে অনলাইন এক্সাম চালিয়ে যাচ্ছে।
আবার সরকারি স্কুলগুলোতে বেশি জোর দেয়া হয়েছে সংসদ টিভির মাধ্যমে স্কুলের সিলেবাস অনুযায়ী পাঠদান প্রক্রিয়াকে। মোঃ জিকরুল হক একজন ফার্মগেটের সুপরিচিত টিউটর এবং ফ্রিল্যান্স শিক্ষক । তিনি করোনা পরিস্থিতিতে অন্যান্য টিউটরদের মতোই অনলাইন পাঠদানে বিভিন্নভাবে ভূমিকা রেখে আসছেন। সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম এর ক্ষেত্রে তিনি বেশকিছু পরামর্শ দিয়েছেন।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে যে সময়টুকু দেয়া প্রয়োজন শুধুমাত্র সেই সময়টুকু দেয়ার চেষ্টা করতে হবে। এর বাহিরে মা বাবাকে সময় দিতে হবে, আর টানা ফোনের দিকে ঘন্টার পর ঘন্টা তাকিয়ে থাকা যাবেনা , একটানা লাইভ ক্লাস থাকলে সেগুলি সম্পন্ন করার পরে পরিষ্কার পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে ৫ মিনিট চোখ বন্ধ করে বিশ্রাম নিতে হবে।
চোখের ভবিষ্যত ক্ষতি থেকে বাঁচতে নরম কাপড় পরিষ্কার পানিতে ভিজিয়ে চোখে কিছু সময় রেখে দিতে হবে এবং ধৈর্য্যের সাথে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে।প্রতিদিন এই নিয়ম মেনে চললে সুস্থ থাকা যাবে এতে ভবিষ্যতে স্বাস্থ্যঝুঁকি থাকবে না।“
উল্লেখ্য, মোঃ জিকরুল হক ফ্রিল্যান্স শিক্ষকতার পাশাপাশি দেশ ও জাতীর কল্যানে বেশকিছু জাতীয় দৈনিক এবং টিভি মিডিয়ায় সাংবাদিক হিসেবে কর্মরত আছেন এবং বাংলাদেশ সাংবাদিক ঐক্য ফোরাম (বিজেইউএফ) এর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ এ মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক।