নোয়াখালী সদরের এওজ বালিয়া ইউনিয়নের পশ্চিম এওজ বালিয়া গ্রামে জায়গা-জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে জাতীয় দৈনিক একুশে সংবাদ ও অনলাইন পোর্টাল উচ্চকন্ঠের প্রতিনিধিকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায় গেছে।
সাংবাদিক এস আই মাহফুজ মিশু বলেন আমার চাচা ডা. সিরাজের সাথে আমাদের বসত নিয়ে কিছুদিন থেকে একটা বিরোধ চলছে, বিষয়টি সমাধান করার জন্য ইতিমধ্যে ইউপি চেয়ারম্যান অবগত রয়েছেন। কিন্তু গত ৩/১০/২১ ইং তারিখে ডা. সিরাজের ছোট ছেলে সোহানুল ইসলামের স্ত্রী আসমা সুলতানা আণিকা বিরোধকৃত জায়গা নিয়ে কোন মীমাংসায় বসবে না এবং আইনগত কোন ব্যবস্হায় গেলে সে নিজে নারী নির্যাতন মামলা দিবে বলে হুমকি দেয় যা আমি সুধারাম থানায় সাধারণ ডায়রীভুক্ত করেছি।। অপরপক্ষের আসমা সুলতানাকে মুঠোফোনে কল করা হলে তার ফোন ডা.সিরাজুল ইসলামের নিকট পাওয়া যায় এবং সে এই বিষয়ে কথা বলতে অপারগতা জানায়।
বিষয়টি নিয়ে স্হানীয় সুত্রে জানা যায় ডা. সিরাজের পুত্রবধূ আসমা সুলতানা আণিকা উশৃংখল প্রকৃতির একটা মেয়ে এবং সে তার বাসুরের বউ রনি আক্তার একই বাড়ির নূরজাহান সহ অনেককে বিভিন্ন সময় হামলা মামলার ভয় দেখায়। গত ১৬/১০ ইং তারিখের ঘটনায় শাহজাহান দুলালের ছেলে মিশুর সাথে বসতের মাটি নিয়ে কথা বাড়াবাড়ি হয় এবং কিছুক্ষণ পর আসমা সুলতানা নিজ ঘরের গ্লাসের আলমারী ভেঙে নিজ হাত ও শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করে মামলা দায়ের করতে যায়।
উক্ত বিষয়টি সুধারাম মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ অবগত হলে তিনি এ এস আই সবুজ আলমকে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্হা নিতে বলেন, এ এস আই উভয় পক্ষকে বসার সময় নির্ধারণ করলেও তা উপেক্ষা করে আসমা সুলতানা সাংবাদিক এস আই মিশুকে ফাঁসানোর জন্য নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মিথ্যা মামলা দায়ের করে।
মামলাটি বর্তমানে তদন্তনাদীন রয়েছে। সাংবাদিক এস আই মাহফুজ মিশু সুষ্ঠ বিচার দাবি করেছেন।।