চাহাত খানঃ
ফেসবুকের কল্যাণে অনেকে সহযোগিতা করার নতুন এক প্লাটফর্ম খুঁজে পেয়েছেন। সেই প্লাটফর্ম খুঁজে পাওয়াদের একজন হলেন আকবর। যিনি কাজ করেন বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে। ফেসবুকের কল্যাণে তিনি সহযোগিতা করে যাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষকে। এমনকি করছেন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাও।
পুলিশে যোগদান করার পর পুলিশের একটি ফেসবুক গ্রুপ চালাতেন তিনি। যেখানে বিভিন্ন পুলিশিং পরামর্শ প্রদান করা হতো। মানুষ বেশ উপকৃত হতো। এরপর নিজেই চালু করলেন উই আর বাংলাদেশ’ (ওয়াব) নামে সেবামূলক ফেসবুক গ্রুপ। ‘পুলিশের ফেসবুক পেইজ চালানোর সময় সে উপলব্ধি করতে পারে মানুষের উপকারে ফেসবুক একটি দারুণ প্ল্যাটফর্ম। সমাজের বিভিন্ন স্তরের, বিভিন্ন মতের ও পেশার মানুষকে এক কাতারে দাঁড় করাতে পারলেই সেবা দেয়া সম্ভব। সেই পরিকল্পনা থেকেই শুরু করেছিলো ‘উই আর বাংলাদেশ’ (ওয়াব) গ্রুপটির কার্যক্রম। আলাপচারিতায় এমনটিই বলছিলেন পুলিশ সদস্য এস এম আকবর।
এস.এম আকবরের ফেসবুক থেকে নেওয়া
আলহামদুলিল্লাহ, কথা দিয়েছিলাম। কথা রেখেছি। শিক্ষার্থীর টাকা পাঁচ মিনিটে উদ্ধার। দীর্ঘ একবছরে সমাধান হয়নি অথচ আজ হাল্কা করে যখন ধরলাম পাঁচ মিনিটে সমাধান হয়ে গেলো! ঠেলার নাম কি যেন? টাকা ফেরত পেয়েছে সেই শিক্ষার্থী। চীনে নেওয়ার কথা বলে দীর্ঘ একটি বছর ধরে ঘোরাচ্ছিল ফেরত দিচ্ছিলোনা টাকা। ভিকটিম শিক্ষার্থী টিউশনি করে টাকাগুলো জমিয়েছিল ভীষণ কষ্টের টাকা তার। টাকা ফেরত পেয়ে ভীষণ খুশি।
প্রতারকও একজন শিক্ষার্থী সে বারবার ক্ষমা চাচ্ছে। জীবনে আর এধরণের ঘটনা ঘটাবেনা মর্মে কথা দিয়েছে। যেহেতু শিক্ষার্থী তাই ক্ষমা করে দিলাম। আর ভিকটিমও খুশি। আপনারা কি বলেন?
প্রতারকরা সাবধান। আলো আসবেই, না আসলে এভাবে টেনে আনবো ইন শা আল্লাহ।