শাহাদাত হোসেন ভূইয়া
পুরো বিশ্ব যখন কভিড ১৯ আতংকে ভুগতেছে। তাঁর ছিটেফোটাও নেই জনগেনর মধ্যে।যেখানে সরকার এত এত পদক্ষেপ নিচ্ছে জনগনের জন্য কিন্তু সেই জনগনই বুজতেছে না এটার মর্ম।পুরো ইউরোপ জুড়ে যখন লাশের বন্যা বইছে তখন আমরা আছি পাড়ার দোকানে আড্ডায় মগ্ন।মনে হচ্ছে কোন উৎসব চলতেছে। নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক মহোদয় থেকে শুরু করে সকল সরকারি কর্মকর্তা জনগেনর মধ্যে বারবার সর্তকতার বার্তা দেওয়ার হাজার চেষ্টা করতেছে। কিন্তু প্রতিটা উপজেলার গ্রামের মধ্যে, পাড়া গুলোতে চলছে জমজমাট আড্ডা।পুলিশ,সেনাবাহিনী, ইউএনও, কঠোর ব্যাবস্থা নেওয়ার পরও জনগন কথা যেন কানেই নিচ্ছে না।অনেক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন আমরা পারতেছি না চাকরি চেয়ে দিতে কি করলে আপনারা বুজবেন?আপনারা কি খবর দেখেন না?সরকার এতটা আন্তরিক হওয়ার পরও আপনারা নিজেদের ভালো বুজতেছেন না?প্রতিটা থানার কর্মকর্তা রা রাত দিন জনগনকে সচেতন হওয়ার বার্তা দিয়ে যাচ্ছে।অনেক সচেতন নাগরিক পুলিশের এই কাজকে স্বাগতম জানিয়েছে।অনেক খামখেয়ালি কথা বার্তা বলতেছে।নোয়াখালীর সদর আসনের মাননীয় এমপি জনাব একরাম করিম চৌধুরী করোনার কারনে গরীব মানুষের পাশে দাঁড়ানোর ঘোষনা দিয়েছেন।তিনি উনার ব্যাক্তিগত তহবিল থেকে গরীব ও খেটে খাওয়া মানুষদের জন্য ৫০ লক্ষ টাকা অনুদানের ঘোষনা দিয়েছেন।এই অনুদানের টাকা যদি সঠিকভাবে বন্টন হয় তবে সদর আসনের গরীব দুঃখী মানুষের কিছুটা হলে দুঃখ দূর হবে।