এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বি এইচ হারুন এমপি, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত এসসা ইউসেফ এসসা আল দুহাইলান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলি আল হামুদি, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার, ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক মোল্লা ফজলে আকবর, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, বনানী সোসাইটির সভাপতি শওকত আলী ভূঁইয়া দিলন, কুতুববাগ দরবারের শরিফের পীর আলহাজ মাওলানা হযরত সৈয়দ জাকির শাহ নকশবন্দি মোজাদ্দেদি কুতুববাগী প্রমুখ।
মাওলানা আবুল কালাম আজাদ এ মসজিদের প্রথম জুমার নামাজে ইমামতি করেন। নামাজ শেষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, দেশ-জাতি, বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করে দোয়া করা হয়।
নামাজ ও বয়ানের আগেই মুসল্লিতে পূর্ণ হয়ে যায় মসজিদ। নামাজ ও দোয়ার পর বহু সংখ্যক মুসল্লি মসজিদটির উদ্বোধনে আসা সব অতিথিসহ প্রধান খাদেম বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এইচ বি এম ইকবাল এবং ৩১ সদস্য বিশিষ্ট খাদেম কমিটির সবার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারা দৃষ্টিনন্দন ও সুপরিসর এ মসজিদ নির্মাণের একান্ত প্রচেষ্টার জন্য সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে জন্য দোয়া করেন।