মোঃ মোস্তফা কামাল, ঢাকা:

কুষ্টিয়ায় কোটাবিরোধী আন্দোলনের মদদদাতা ও রাজপথে বিশৃংখলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম। শনিবার ১৩ জুলাই ২০২৪ ইং বেলা ১১ টায় কুষ্টিয়া শহরের এনএস রোডের পাঁচ রাস্তার মোড় বঙ্গবন্ধু চত্তরে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্মের ব্যানারে এ মিছিল ও সমাবেশ করা হয়। এর আগে কুষ্টিয়া পৌরসভার সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শহরে বিভিন্ন রাস্তা ও মজমপুরগেট প্রদক্ষিন শেষে পাঁচ রাস্তার মোড়ে সমাবেশ করে সংগঠনটি। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি মোঃ হাবিবুর রহমান মালিথা ও সন্চালনায় ছিলেন, সাধারন সম্পাদক শেখ মোঃ সুভীন আক্তার । সমাবেশে বক্তব্য রাখেন,জেলা কমিটির সহ-সভাপতি ইমরুল ইসলাম , ওয়ালিউর রহমান রনি, শেখ মিজানুর রহমান ,শামিম রেজা,হাবিবুর রহমান ব্যাপারী, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক খন্দকার মাহাবুব হোসেন মিলন,মাসুদ উর রহমান রুবেল,এ এস এম তুজামতুল্লাহ বকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাগফেরাতুন নাহার সাথী, এস এম তৌফিকুল কবির তুহিন,কাউন্সিলর আনারকলি ,শাহিদুর রহমান মাসুদ,গোলাম মোস্তফা,শেখ সাইদুর রহমান, উপ-অর্থ সম্পাদক মামুনুর রহমান,দপ্তর সম্পাদক সুমাইয়া খাতুন,প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ফাতেমা খাতুন,উপ-শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শাখায়াত হোসেন বিপ্লব,ধর্ম সম্পাদক নওশাদ আলী, সদস্য আজব আলী,শহিদ মোসাব্বির, হাবিবা নীম সহ প্রমূখ। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম শহরের সাধারন সম্পাদক শহীদী আলম রতন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মেজবাহুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক সাব্বির খান শাওন, মিরপুর উপজেলা শাখার সভাপতি আবু হুরায়রা স্বপন, দৌলতপুর উপজেলা শাখার সভাপতি রকিবুল ইসলাম রাজন, সাধারন সম্পাদক সোহেল রানা ,খোকসা উপজেলা শাখার যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক মিন্টু হোসেন , কুমারখালী উপজেলা শাখার প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সজিব হোসেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রীতম মজুমদার ও কুষ্টিয়া জেলা মুক্তিযুদ্ধ মন্চের সভাপতি নজরুল ইসলাম প্রধান ও সাধারন সম্পাদক লায়ন আরিফ খান। সমাবেশে বক্তারা বলেন, যারা কোটা বিরোধী আন্দোলন করছেন, তারা মুলত জামাত- বিএনপির এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চাচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে শ্লোগান দিয়ে তারা বাংলাদেশকে অস্বীকার করছে,আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা ঘরে বসে থাকবোনা। তাদেরকে হুঁশিয়ার করতে চাই, প্রয়োজনে ৭১-এর হাতিয়ার হাতে তুলে নেব, তবুও মুক্তিযোদ্ধার অপমান সহ্য করা হবে না। যতক্ষন না তারা এই অযোক্তিক কোটাবিরোধী আন্দোলন থেকে বিরত না হবে ততোক্ষন আমাদের আন্দোলন চলবে।