রাজু আক্তার, বিশেষ প্রতিনিধি:
ক্যাসিনো ও অনলাইন জুয়ার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক কামরুল হাসানকে ভুয়া সাংবাদিক সাজিয়ে বিভিন্নভাবে হয়রানির অভিযোগ।

তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে তাকে ফাঁসানোর অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে, যা একজন সংবাদকর্মীর পেশাগত নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।
দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার অনলাইন সংস্করণে ১২ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে অনলাইন জুয়া নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেই প্রতিবেদনে সাংবাদিক কামরুল হাসানের নাম ‘সিনিয়র রিপোর্টার’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এমনকি তার সাংবাদিক পরিচয়পত্রের মেয়াদ ২০২৬ সাল পর্যন্ত বৈধ বলে দেখা যায়। তাহলে কীভাবে তাকে ভুয়া সাংবাদিক বলা হচ্ছে—এ প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবেই ওঠে।
অনলাইন জুয়ার এজেন্ট হিসেবে রিদুয়ান নামের এক ব্যক্তি সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। সাংবাদিক কামরুল হাসান সঠিক তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে রিদুয়ান ও তার সহযোগী হামজা—যারা অনলাইন জুয়ার এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে—তাদের কর্মকাণ্ড যাচাই করে সংবাদ প্রকাশ করেন। অথচ এই সত্য সংবাদ প্রচারের পরই তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে এবং নানাভাবে হয়রানি ও চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে।
যদি একজন পেশাদার সাংবাদিক সত্য তথ্য প্রকাশের জন্য এভাবে হয়রানির শিকার হন, তাহলে দেশের সাধারণ মানুষ বিচার ও আইনের আশ্রয় কোথায় পাবে।









