আদিবা রহমান

কমলাপুর রেলস্টেশন ব্যবস্থাপক আমিনুল হক জানান, স্টেশনে ঈদের কোনো আমেজ নেই। মানুষ অনলাইনে নিজের মতো করে টিকিট কেটে নিয়েছেন। ট্রেনের ক্ষেত্রে অর্ধেক সিট বিক্রি করতে হয় বলে অনলাইনে সীমিত টিকিটে ব্যাপক চাপ দেখা গেছে।

এদিকে ট্রেনেও একই অবস্থা। টিকিক অগ্রিম বিক্রি হয়েছে। প্রতিবারের মতো অতিরিক্ত কোচ ও ট্রেন যোগ হয়েনি ঈদযাত্রায়। ঈদের শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রির রেকর্ডে গড়েছে রেলওয়ে। এমনকি মিনিট পাঁচেকের মধ্যে শেষ হয়েছে পুরো ট্রেনের টিকিট।

ট্রেনে ব্যাপক অনিয়ম হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংবাদদাতা। ট্রেনের টিকেট এমনভাবে বিক্রি করা হয়েছে যাতে একটি সিটের পাশের সিট টি খালি থাকবে কিন্তু পাশাপাশি বাহির থেকে যাত্রী ভাড়া করে পাশাপাশি সিটে বসানো হচ্ছে তারই প্রতিবাদ করে যাত্রীসাধারণ

নির্দিষ্ট সিট ফিলাপ থাকার পরেও বিভিন্ন অসাধু ব্যবসায়ীরা অসৎ উপায় অবলম্বন করে পুলিশকে সহযোগী করে এই মহামারী করোনা কে উপেক্ষা করে এক সিট খালি থাকা সত্ত্বেও বাহির থেকে লোক নিয়ে এসে পাশাপাশি বসাচ্ছে বলে জানা যায়। এর প্রতিবাদ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে তর্কে যাত্রীরা

একপর্যায়ে যাত্রীসাধারণের প্রতিবাদের মুখে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ক্ষমা চান সর্বসাধারণের কাছে।