নিজস্ব প্রতিবেদন:

সংবাদদাতা বা সাংবাদিক বিভিন্ন স্থান, ক্ষেত্র, বিষয় ইত্যাদিকে ঘিরে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংবাদ সংগ্রহসহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহপূর্বক সংবাদ কিংবা প্রতিবেদন রচনা করে সংবাদমাধ্যমসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রেরণ করে থাকেন। পেশাজীবি হিসেবে একজন সাংবাদিকের কাজই হচ্ছে সাংবাদিকতায় সহায়তা করা।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা‌ √
সাংবাদিকতার একটি ধরন যেখানে প্রতিবেদকগণ কোন একটি বিষয়, যেমন মারাত্মক অপরাধ, রাজনৈতিক দুর্নীতি, বা কর্পোরেট ভুল-ভ্রান্তিসমূহ গভীরভাবে তদন্ত করে থাকেন। একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক মাসের পর মাস বা বছরের পর বছর একটি বিষয়ের উপর গবেষণা করেন এবং প্রতিবেদন প্রস্তুত করেন। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার তথ্যের প্রাথমিক উৎস। বেশির ভাগ অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করে থাকেন সংবাদপত্র ও ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকগণ। অনুশীলনকারীরা একে প্রায়ই “ওয়াচডগ রিপোর্টিং” বা “অ্যাকাউন্টিবিলিটি রিপোর্টিং” বলে থাকেন।

সাংবাদিক পেশাটি রাষ্ট্রের ৪র্থ স্তম্ভ। একটি অত্যন্ত মহৎ পেশা এবং সবচেয়ে সম্মানের। বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপুর্ণ পেশাও সাংবাদিকতা।

এ পেশায় সৎ সাহস এবং সবচেয়ে দক্ষতার প্রয়োজন।

যেমন শিক্ষা মেধা তেমন লেখার যোগ্যতা থাকতে হয়। এ পেশায় বিড়াল হলে চলে না, বাঘের মতো হতে হয়। চাঁদাবাজি, ধান্ধাবাজি করার ইচ্ছে থাকলে বেশিদিন টিকে থাকা যায় না। ভয় না করে জয় করা । হেরে যাওয়া নয় কলমের কালি দ্বারাই বেঁচে থাকা।

কলমের কালি পবিত্র তবে এই কালিকে অপবিত্র করে এ পেশায় বেশি দিন স্থায়ীত্ব নয় হয়তোবা।

এই পেশা ওই ব্যক্তিকে মানায় দেশ প্রেমে জাগ্রত হয়ে তথ্য খুঁজে বেড়ানো। পেশাদাররা সব সময় খবর খুঁজে।

সারাদিন খবরের পিছনে লেগে থাকা। তথ্য উপাত্তকে খুঁজে বের করা। কোথায় কি ঘটলো মিনিটেই বের করার নামই সাংবাদিকতা। পেশাটি একমাত্র দেশ ও জাতির কল্যাণে নিয়োজিত।

পেশাদার সাংবাদিকরা সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কারো কাছে মাথা নত করে না। কলমের যাত্রা একমাত্র সত্য প্রকাশে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদের মধ্যমেই ফুটে উঠে আসল সাংবাদিকতা।

নিশ্চয়ই সাংবাদিকরা শিক্ষা মেধা যোগ্যতা, দক্ষতা অর্জন করেই এ পেশায় এসেছেন।

আমরা চাই একটি সোনার বাংলাদেশ, তাই সোনার দেশ গড়তে হলে হতে হবে সোনার মানুষ । ফিরিয়ে দিতে হবে সেই পুরনো ঐতিহ্য।