পাঁচ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়াবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। ডিএনসিসির দেড় হাজার কেন্দ্রে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা।
ডিএনসিসির তথ্য মতে, কাল শনিবার দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এই ক্যাম্পেইনে ডিএনসিসি এলাকায় ছয় থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল বিনা মূল্যে খাওয়ানো হবে।
ডিএনসিসির পুরনো পাঁচটি অঞ্চলের আওতাধীন ৩৬টি ওয়ার্ডে ক্যাম্পেইটি পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে দুই হাজার ৯৯৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী থাকবেন। এবার ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ৬২৬ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের চার লাখ ৮৯ হাজার ৫৬৪ জন শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ডিএনসিসি।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুর রহমান মামুন বলেন, “শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। এটি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। তাই সব শিশুকে নির্ধারিত কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর অনুরোধ করছি অভিভাবকদের।”
পাঁচ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়াবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। ডিএনসিসির দেড় হাজার কেন্দ্রে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা।
ডিএনসিসির তথ্য মতে, কাল শনিবার দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এই ক্যাম্পেইনে ডিএনসিসি এলাকায় ছয় থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল বিনা মূল্যে খাওয়ানো হবে।
ডিএনসিসির পুরনো পাঁচটি অঞ্চলের আওতাধীন ৩৬টি ওয়ার্ডে ক্যাম্পেইটি পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে দুই হাজার ৯৯৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী থাকবেন। এবার ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ৬২৬ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের চার লাখ ৮৯ হাজার ৫৬৪ জন শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ডিএনসিসি।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুর রহমান মামুন বলেন, “শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। এটি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। তাই সব শিশুকে নির্ধারিত কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর অনুরোধ করছি অভিভাবকদের।”
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
পাঁচ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়াবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। ডিএনসিসির দেড় হাজার কেন্দ্রে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা।
ডিএনসিসির তথ্য মতে, কাল শনিবার দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এই ক্যাম্পেইনে ডিএনসিসি এলাকায় ছয় থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল বিনা মূল্যে খাওয়ানো হবে।
ডিএনসিসির পুরনো পাঁচটি অঞ্চলের আওতাধীন ৩৬টি ওয়ার্ডে ক্যাম্পেইটি পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে দুই হাজার ৯৯৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী থাকবেন। এবার ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ৬২৬ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের চার লাখ ৮৯ হাজার ৫৬৪ জন শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ডিএনসিসি।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুর রহমান মামুন বলেন, “শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। এটি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। তাই সব শিশুকে নির্ধারিত কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর অনুরোধ করছি অভিভাবকদের।”
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
পাঁচ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়াবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। ডিএনসিসির দেড় হাজার কেন্দ্রে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা।
ডিএনসিসির তথ্য মতে, কাল শনিবার দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এই ক্যাম্পেইনে ডিএনসিসি এলাকায় ছয় থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল বিনা মূল্যে খাওয়ানো হবে।
ডিএনসিসির পুরনো পাঁচটি অঞ্চলের আওতাধীন ৩৬টি ওয়ার্ডে ক্যাম্পেইটি পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে দুই হাজার ৯৯৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী থাকবেন। এবার ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ৬২৬ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের চার লাখ ৮৯ হাজার ৫৬৪ জন শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ডিএনসিসি।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুর রহমান মামুন বলেন, “শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। এটি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। তাই সব শিশুকে নির্ধারিত কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর অনুরোধ করছি অভিভাবকদের।”
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
পাঁচ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়াবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। ডিএনসিসির দেড় হাজার কেন্দ্রে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা।
ডিএনসিসির তথ্য মতে, কাল শনিবার দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এই ক্যাম্পেইনে ডিএনসিসি এলাকায় ছয় থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল বিনা মূল্যে খাওয়ানো হবে।
ডিএনসিসির পুরনো পাঁচটি অঞ্চলের আওতাধীন ৩৬টি ওয়ার্ডে ক্যাম্পেইটি পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে দুই হাজার ৯৯৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী থাকবেন। এবার ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ৬২৬ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের চার লাখ ৮৯ হাজার ৫৬৪ জন শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ডিএনসিসি।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুর রহমান মামুন বলেন, “শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। এটি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। তাই সব শিশুকে নির্ধারিত কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর অনুরোধ করছি অভিভাবকদের।”
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
পাঁচ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়াবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। ডিএনসিসির দেড় হাজার কেন্দ্রে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা।
ডিএনসিসির তথ্য মতে, কাল শনিবার দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এই ক্যাম্পেইনে ডিএনসিসি এলাকায় ছয় থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল বিনা মূল্যে খাওয়ানো হবে।
ডিএনসিসির পুরনো পাঁচটি অঞ্চলের আওতাধীন ৩৬টি ওয়ার্ডে ক্যাম্পেইটি পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে দুই হাজার ৯৯৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী থাকবেন। এবার ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ৬২৬ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের চার লাখ ৮৯ হাজার ৫৬৪ জন শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ডিএনসিসি।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুর রহমান মামুন বলেন, “শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। এটি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। তাই সব শিশুকে নির্ধারিত কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর অনুরোধ করছি অভিভাবকদের।”
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
পাঁচ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়াবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। ডিএনসিসির দেড় হাজার কেন্দ্রে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা।
ডিএনসিসির তথ্য মতে, কাল শনিবার দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এই ক্যাম্পেইনে ডিএনসিসি এলাকায় ছয় থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল বিনা মূল্যে খাওয়ানো হবে।
ডিএনসিসির পুরনো পাঁচটি অঞ্চলের আওতাধীন ৩৬টি ওয়ার্ডে ক্যাম্পেইটি পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে দুই হাজার ৯৯৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী থাকবেন। এবার ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ৬২৬ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের চার লাখ ৮৯ হাজার ৫৬৪ জন শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ডিএনসিসি।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুর রহমান মামুন বলেন, “শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। এটি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। তাই সব শিশুকে নির্ধারিত কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর অনুরোধ করছি অভিভাবকদের।”
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
পাঁচ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়াবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। ডিএনসিসির দেড় হাজার কেন্দ্রে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা।
ডিএনসিসির তথ্য মতে, কাল শনিবার দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এই ক্যাম্পেইনে ডিএনসিসি এলাকায় ছয় থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল বিনা মূল্যে খাওয়ানো হবে।
ডিএনসিসির পুরনো পাঁচটি অঞ্চলের আওতাধীন ৩৬টি ওয়ার্ডে ক্যাম্পেইটি পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে দুই হাজার ৯৯৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী থাকবেন। এবার ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ৬২৬ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের চার লাখ ৮৯ হাজার ৫৬৪ জন শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ডিএনসিসি।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুর রহমান মামুন বলেন, “শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। এটি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। তাই সব শিশুকে নির্ধারিত কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর অনুরোধ করছি অভিভাবকদের।”
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
পাঁচ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়াবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। ডিএনসিসির দেড় হাজার কেন্দ্রে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা।
ডিএনসিসির তথ্য মতে, কাল শনিবার দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এই ক্যাম্পেইনে ডিএনসিসি এলাকায় ছয় থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল বিনা মূল্যে খাওয়ানো হবে।
ডিএনসিসির পুরনো পাঁচটি অঞ্চলের আওতাধীন ৩৬টি ওয়ার্ডে ক্যাম্পেইটি পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে দুই হাজার ৯৯৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী থাকবেন। এবার ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ৬২৬ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের চার লাখ ৮৯ হাজার ৫৬৪ জন শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ডিএনসিসি।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুর রহমান মামুন বলেন, “শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। এটি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। তাই সব শিশুকে নির্ধারিত কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর অনুরোধ করছি অভিভাবকদের।”
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার, জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।