শেখ সবুজ আহমেদ, জেলা প্রতিনিধি:
পেশায় তিনি একজন বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্ট শিল্পপতি, কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলায় পৈত্রিক ভিটা মাটি হাওয়াই নিজের এলাকার প্রতি ও এলাকার মানুষের প্রতি ভালোবাসা থেকেই গেছে। খোকসা বাসির যেকোন বিপদে আপদে তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে ও বিভিন্নভাবে তাদেরকে সাহায্য করেছে, এজন্য তিনি আজ খোকসা বাসির নয়নের মনি। বলছি এমনি একজনের কথা তিনি হলো খোকসা বাসির গর্ব খোকসার কৃতিসন্তান মিজানুর রহমান বিটু।
পেশায় তিনি একজন শিল্পপতি হওয়ায় ব্যবসা পরিচালনার জন্য মাঝে মাঝেই তাকে ঢাকায় থাকতে হয় এবং ঢাকা থেকে যখন খোকসা’তে আসে তখন তার বাড়িতে জনসমুদ্রের ঢল নেমে যান, খোকসা উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে অসহায় মানুষেরা বিভিন্ন অভিযোগসহ সাহায্যের জন্য আসে এবং কেউ বা মিজানুর রহমান বিটু’কে একনজর দেখার জন্য আসেন। শুধু তাই নয় মিজানুর রহমান বিটু খোকসা উপজেলা সহ পাশের উপজেলা কুমারখালীতে ও বিভিন্ন মসজিদ মন্দির সহ-শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে দিয়েছে ব্যাপক অনুদান।এজন্য অনেকেই তাকে ভালবেসে বলে মানবতার কাঙ্গাল।
বর্তমান বৈশ্বিক মহামারী দুর্যোগেও মিজানুর রহমান বিটু খোকসা বাসির পাশে এসে দাঁড়িয়েছে খোকসা উপজেলায় ব্যক্তিগত ত্রাণ বিতরণ প্রথম তিনি শুরু করেছে এবং তা এখনও চলমান রয়েছে শুধু তাই নয় বিভিন্ন সময়ে খোকসার সাধারণ জনগণকে এই মহামারী করোনা থেকে রক্ষা পেতে বিভিন্ন সচেতন মূলক পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন, অবশেষে প্রত্যন্ত অঞ্চলে হতদরিদ্রদের মাঝে লোকচক্ষুর আড়ালে তাদের কাছে ঈদ উপহার পাঠিয়ে দিচ্ছে যাতে কেউ যেন এই মহামারী দুর্যোগেও ঈদ আনন্দ থেকে বাদ না যায় ।
এ বিষয়ে মিজানুর রহমান বিটু বলেন, আমি সারাটা জীবন খোকসা বাসির কল্যাণে জন্য কাজ করে যেতে চাই। কারন আমি এই এলাকার সন্তান এই এলাকার জন্য আমার কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য আছে আমি সেইগুলোই পালন করছি। মাঝে মাঝে আমি খোকসা বাসির ভালোবাসা দেখে অবাক হয়ে যায় কারণ তারা যে আমাকে কতটা ভালোবাসে সেটা কল্পনা করা যায় নাা, এজন্য আমি তাদের কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই।
মহামারী দুর্যোগেও খোকসা বাসির পাশে মিজানুর রহমান বিটু
শেখ সবুজ আহমেদ, জেলা প্রতিনিধি:
পেশায় তিনি একজন বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্ট শিল্পপতি, কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলায় পৈত্রিক ভিটা মাটি হাওয়াই নিজের এলাকার প্রতি ও এলাকার মানুষের প্রতি ভালোবাসা থেকেই গেছে। খোকসা বাসির যেকোন বিপদে আপদে তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে ও বিভিন্নভাবে তাদেরকে সাহায্য করেছে, এজন্য তিনি আজ খোকসা বাসির নয়নের মনি। বলছি এমনি একজনের কথা তিনি হলো খোকসা বাসির গর্ব খোকসার কৃতিসন্তান মিজানুর রহমান বিটু।
পেশায় তিনি একজন শিল্পপতি হওয়ায় ব্যবসা পরিচালনার জন্য মাঝে মাঝেই তাকে ঢাকায় থাকতে হয় এবং ঢাকা থেকে যখন খোকসা’তে আসে তখন তার বাড়িতে জনসমুদ্রের ঢল নেমে যান, খোকসা উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে অসহায় মানুষেরা বিভিন্ন অভিযোগসহ সাহায্যের জন্য আসে এবং কেউ বা মিজানুর রহমান বিটু’কে একনজর দেখার জন্য আসেন। শুধু তাই নয় মিজানুর রহমান বিটু খোকসা উপজেলা সহ পাশের উপজেলা কুমারখালীতে ও বিভিন্ন মসজিদ মন্দির সহ-শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে দিয়েছে ব্যাপক অনুদান।এজন্য অনেকেই তাকে ভালবেসে বলে মানবতার কাঙ্গাল।
বর্তমান বৈশ্বিক মহামারী দুর্যোগেও মিজানুর রহমান বিটু খোকসা বাসির পাশে এসে দাঁড়িয়েছে খোকসা উপজেলায় ব্যক্তিগত ত্রাণ বিতরণ প্রথম তিনি শুরু করেছে এবং তা এখনও চলমান রয়েছে শুধু তাই নয় বিভিন্ন সময়ে খোকসার সাধারণ জনগণকে এই মহামারী করোনা থেকে রক্ষা পেতে বিভিন্ন সচেতন মূলক পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন, অবশেষে প্রত্যন্ত অঞ্চলে হতদরিদ্রদের মাঝে লোকচক্ষুর আড়ালে তাদের কাছে ঈদ উপহার পাঠিয়ে দিচ্ছে যাতে কেউ যেন এই মহামারী দুর্যোগেও ঈদ আনন্দ থেকে বাদ না যায় ।
এ বিষয়ে মিজানুর রহমান বিটু বলেন, আমি সারাটা জীবন খোকসা বাসির কল্যাণে জন্য কাজ করে যেতে চাই। কারন আমি এই এলাকার সন্তান এই এলাকার জন্য আমার কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য আছে আমি সেইগুলোই পালন করছি। মাঝে মাঝে আমি খোকসা বাসির ভালোবাসা দেখে অবাক হয়ে যায় কারণ তারা যে আমাকে কতটা ভালোবাসে সেটা কল্পনা করা যায় নাা, এজন্য আমি তাদের কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই।