সৈয়দ এমরানুর রহমান, দেবিদ্বার কুমিল্লা
কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানার অন্তর্গত ৪নং সুবিল ইউনিয়নে বড় ভাই শাহ আলম তাহার বসত বাড়ি ছোট ভাই শাহ জাহানের নিকট থেকে বিক্রি ভাবত টাকা নিয়ে হেবার দলিল দিয়ে দুই বছর নয় মাস চবিশ দিন পরে তাহার চার ছেলে কে হেবার দলিল দিয়ে জায়গা আত্মাসাতের চেষ্টা করার অভিযোগ উঠে আসে। মোঃশাহ আলম ও মোঃ শাহ জাহান একে অপরের ভাই উভয়ের পিতা মোঃমৃতঃসিরাজুল ইসলাম ।মোঃশাহ জাহান তাহার বড় ভাই মোঃশাহ আলমের কাছ থেকে বসত বাড়ির জায়গা ও পুকুরের অংশ কিনে ২০১৭ সালে। স্থানীয় সূএে জানা যায়, মোঃমৃতঃসিরাজুল ইসলাম ৫জন পুএ সন্তান এবং ৪জন মেয়ে রেখে যায়।তাদের বসতের জন্য বি.এস-১০৩৩ দাগে ৩৯ শতক বসত বাড়ি এবং বি.এস -১০৩২ দাগে নিজ পুকুর ৩৮শতক আন্দরে ১৯ শতক ও কিছু জমি জামা রেখে যান। পাঁচ ভাই হারাহারি জায়গা জমির ভাগ পেয়েছে সকলে সমান আংশ কেউ কম পায়নি। তাদের পাঁচ ভাইদের ভিতরে মোঃশাহআলম একজন পরধনলোভী। সে একজন একরোখা স্বভাবের তার ভাই ক্রয়কৃত জমি দখল চাইলে মোঃশাহজাহান কে মারতে যায় ও হুমকি দামকি দেয়।স্থানীয় মান গুন ব্যক্তি বর্গ বিষয় টি সমাধান চাইলে সে বসে না।
ভুক্তভোগী মোঃশাহজাহান জানায় আমি আমার ভাই মোঃ শাহ আলমের কাছ থেকে দুই দাগে ৭শতক জায়গা ক্রয় করি বি.এস ১০৩২ দাগে পুকুর ২.৭৫শতক এবং বি.এস ১০৩৩ দাগে বসত বাড়ি ৪.২৫ শতক। আমি তাকে ক্রয় ভাবত টাকা পরিশোধ করার পর ১২/৩/১৭ ইং তারিখে আমাকে হেবার দলিল প্রদান করে।তারপর প্রায় আড়াই বছর পরে আমি আমার জায়গা দখল দেয়ার কথা বলি তখন সে আমাকে মারতে আসে এর প্রমান হিসেবে একটি সাভল ও মুগুর রেখছি।এগুলো স্থানীয় মানুষ তাহার কাছ থেকে রাখে যখন আমার ভাই আমাকে মার ধর করতে আসে। এই ব্যপারে আমার গ্রামের মানগুন ব্যক্তি বর্গ অবগত আছেন। মোঃ শাহজাহান আরও বলে সে আমাকে যে দাগে পুকুর ও বসত বাড়ির দলিল প্রদান করে ঐ একই দাগে তাহার চার জন ছেলে কে হেবার দলিল প্রদান করে। মোঃশাহজাহান ও স্থানীয় ব্যক্তিগন বলে তাহার চার ছেলেই নাবালক তাদেরকে কিভাবে হেবার দলিল দেয় এটাতো সম্পুর্ণ জালিয়াতির পর্যায় পরে।মোঃশাহ আলম কে বাড়িতে পাওয়া যায় নি তাকে ফোন দিলে ফোন কল উঠায় নি কয়েক বার ফোন দেয়া হয়। পরর্বতীতে তাহার স্ত্রী কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রথমে বিষয়টি সীকার করে। বিষয় টি রেকর্ড করতে চাইলে এড়িয়ে যায় ও রাগান্বিত হয়।
মোঃশাহ আলমের স্ত্রীর নাম ফেরদৌসী আক্তার সে জীবিত আছেন দলিলে তাকে মৃত বলে উল্লেখ আছে। এই বিষয় টি জানতে চাইলে এড়িয়ে যায় ফেরদৌসী আক্তার। ফেরদৌসী আক্তার হলেন অভিযুক্তের তৃতীয় নাম্বার স্ত্রী। তাকে সরেজমিনে জীবিত দেখা যায়।এবং তাহার চার ছেলেদের দলিল প্রদানের সময় ও তারা নাবালক ছিলেন।বিষয় টি সম্পুর্নই মোঃশাহ জাহানের ক্রয়কৃত জায়গাটি আত্মাসাতের ফনদি করছে মোঃ শাহআলম। পরর্বতীতে মোঃশাহআলম কে ফোনে পাওয়া যায় বিষয় টি জানতে চাইলে তিনি বলেন এটা আমার জায়গা কারো সাদ্যহ নেই আমরা জায়গা নি কথা বলার মতো।তার কাছ হেবার দলিেল (দান পএ দলিল )তাহার স্ত্রীর মৃত উল্লেখ্যর বিষয় টি ও জানতে চাইলে তিনি উচ্চ বাচ্চ বলে এড়িয়ে যায়। বিষয়টি স্থানীয় মানুষদের কে ভাবিয়ে তুলেছে। কেন মোঃশাহ আলম তাহার ছোট ভাই মোঃ শাহজাহান এর সাথে প্রতারণার চেষ্টা করছে। ভুক্তভোগী মোঃশাহ জাহান আরও বলেন আমি তাহার যতোটুকু জায়গা কিনেছি তার থেকে আমাকে দলিলেও কম দিয়েছে।তারপর ও আমি মন মানিন করি নাই।সে তিন বিয়ে করছে তার তৃতীয় স্ত্রী কে মৃত বলে দলিল করেছে এটা সম্পুর্নই প্রতারণা এবং জালিয়াতি আমি এর কঠিন বিচার চাই।আমি আমার ক্রয়কৃত জায়গা চাই এটাই আমার প্রার্থনা স্থানীয় প্রশাসনের কাছে।