ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, কভিড-১৯ পরিস্থিতিতে কোরবানি পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি বাস্তবায়নের জন্য মনিটরিং জোরদার করা হবে। ইতিমধ্যে ১০ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলরের সমন্বয়ে একটি মনিটরিং কমিটি করা হয়েছে। কোরবানির পশুর বর্জ্য অতি দ্রুত পরিষ্কার করে একটি দুর্গন্ধহীন সুন্দর শহর উপহার দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। এ জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমরা চাই একটি সুন্দর কোরবানির পশুর হাট ও একটি সুন্দর শহর।
আজ শনিবার সকালে কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে ডিএনসিসি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এক অনলাইন সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
সভায় মেয়র বলেন, নির্ধারিত স্থানে কোরবানি দেওয়া এবং যেখানে-সেখানে কোরবানির পশুর বর্জ্য না ফেলতে জুমার নামাজের খুতবার সময় জনসচেতনতামূলক বার্তা শোনানোর জন্য প্রত্যেক মসজিদের ইমামকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। তা ছাড়া মাইকিং, লিফলেট, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেখানে-সেখানে পশু জবাই করা থেকে বিরত থাকা এবং পরিবেশসম্মতভাবে নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানি দিয়ে নির্ধারিত ব্যাগে বর্জ্য সংরক্ষণ করার জন্য জনসাধারণকে অনুরোধ জানান তিনি।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল হাই, সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমোডর এম সাইদুর রহমান, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোমিনুর রহমান মামুন, প্রধান প্রকৌশলী আমিরুল ইসলাম, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক, মহাব্যবস্থাপক (পরিবহন) আব্দুল লতিফ খান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।