নিজস্ব প্রতিবেদন:
কুমিল্লা জেলার কৃতি সন্তান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সমাজসেবক মানবিক একজন সাদা মনের মানুষ ফিরোজ আহমেদ,সাধারন সম্পাদক বাংলাদেশ মার্কেট ফেডারেশন ও সেক্রেটারী জাকির সুপার মার্কেট ফুলবাড়িয়া-২ গুলিস্তান।দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজ ব্যবসা এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যবসা পরিচালনা করেন।কোভিড-১৯ সারা বিশ্বে এক আতংকের নাম যে সময়টি তে অসহায় হয়ে পড়ে ছিলো অসংখ্য কর্মহীন মানুষ ঠিক তখনি ফিরোজ আহমেদ আত্মমানবতার সেবায় নিজ উদ্দ্যোগে অসংখ্য অসহায় কর্মহীন মানুষ কে নগদ টাকাও ত্রান সহায়তা দিয়েছেন।সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর প্রানকেন্দ্রে অবস্থিত গুলিস্তান ফুলবাড়িয়া-২ জাকির সুপার মার্কেট অবৈধভাবে গড়ে উঠা নয়শত এগার (৯১১)টি দোকান উচ্ছেদ করে দেন ঢাকার দক্ষিন সিটি কর্পোরেশন।উচ্ছেদ কালে ব্যবসায়ী’রা জানান দোকান গুলো তো তারা টাকা দিয়ে কিনে নিয়ে ছিলেন সিটি কর্পোরেশন কাছ থেকে ।দুংখের বিষয় হলে ও সত্যি যে এই সকল বিষয় নিয়ে জাকির সুপার মার্কেটের সেক্রেটারী মানবিক ব্যবসায়ী নেতা ফিরোজ আহমেদ কে নিয়ে কিছু কুচক্রমহল তাদের স্বার্থ হাসিল করার জন্য তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করছে বলে জানিয়েছেন তিনি।ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন থাকা কালীন তার নির্দেশে জাকির সুপার মার্কেটের নয়শত এগার (৯১১)টি দোকানদার’কে দোকান বরাদ্দ, দোকান স্থায়ী করা ও লাইসেন্স বুঝে দেওয়ার নামে এক একটি দোকানদার এর কাছ থেকে ১২ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা করে ৯১১ টি দোকানদার এর কাছ থেকে অর্ধশত কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগি ব্যবসায়ী’গন। উক্ত পুরো টাকা গুলো মার্কেট সভাপতি দেলোয়ার হোসেন ও সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন নিয়েছেন বলে জানান ভুক্তভোগি ব্যবসায়ী’রা।এই বিষয়ে ভুক্তভোগি ব্যবসায়ীদের কাছে জানতে চাইলে তারা জানান,ঐ সময় আমাদের সব লেনদেন হয়ে ছিলো,তা সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের নির্দেশে হয়ে ছিলো’আমরা পুরো টাকা টা জাকির সুপার মার্কেটের সভাপতি দেলোয়ার হোসেনের কাছে দিয়েছি।বেশ কিছু ভুক্তভোগি দোকানদার বলেন ঐ সময় যেই টাকা গুলো আমাদের কাছ থেকে নেওয়া হয়ে ছিলো’সেই পুরো টাকা টা জাকির সুপার মার্কেটের সভাপতি ব্যবসায়ী নেতা দেলোয়ার হোসেন তার ব্যক্তিগত অফিস সহকারী কাশেম এর মাধ্যমে দেলোয়ার হোসেন ব্যক্তিগত একাউন্টে ও নগর প্লাজা মার্কেটের কেশিয়ার আহাদ বাপ্পি যুবলীগের ৩৪ ওয়ার্ডের সেক্রেটারী মাধ্যমে সাত কোটি সত্তর লক্ষ (৭,৭০,০০০০)টাকা ও সিটি প্লাজা কেশিয়ার রাজু আহম্মেদ এর মাধ্যমে আট কোটি তিন লক্ষ (৮,৩,০০০০০০)টাকা উত্তরা ব্যাংক ফুলবাড়িয়া ব্রাঞ্চে দেলোয়ার হোসেনের ব্যক্তিগত একাউন্টে জমা করেন তারা।এই বিষয়ে দেলোয়ার হোসেনের কাছ থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমি পুরো টাকা সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন কে তার সাইন করা রসিদের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছি এখন যদি তিনি অস্বীকার করেন কোনো লাভ হবে না,আমার কাছে যথেষ্ট প্রমান রয়েছে।অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা তাদের দোকান বরাদ্দের পুরো টাকা টা ফিরে পেতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আহ্বান জানিয়েছেন।
অপপ্রচার কারীদের উদ্দ্যোশে ফিরোজ আহমেদ বলেন,যারা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছেন ও মিথ্যা বানোয়াট কথা বলেছেন তার সত্যতা যাচাই করে বলবেন,সর্বপরি,সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,কেউ যদি বলতে পারে দোকান বরাদ্দের নামে আমি কারো কাছ থেকে টাকা নিয়েছি,কাউকে দোকান দিবো বলে কথা দিয়েছি ডকুমেন্ট সহকারে আমার কাছে নিয়ে আসলে আমি সঙ্গে সঙ্গে পরিসোধ করে দিবো ।