নিউজ ডেক্সঃ
কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলার মোচাগাড়ার কাপ্তান বাড়িতে ঘাতক স্বামী তার স্ত্রী সুমি কে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখে বলে অভিযোগ ভিকটিম সুমির দুঃখীনি মা ও তার সজনদের।ভিকটিম সুমি ছিলেন একজন হত দরিদ্র পরিবারের সন্তান।ভিকটিম সুমি হত দরিদ্র পরিবারের সন্তান হওয়ায় মোচাগাড়ার মানুষ ও তার সজনদের আর্থিক সাহায্য, সহযোগিতার একই এলাকার মোঃআক্কাস আলীর ছেলে মোঃ বিল্লাল হোসেনের নিকট বিয়ে দেয়া হয়। ভিকটিম সুমি তার এক বছর পাঁচ মাস বিবাহিত জীবনে একটি ছেলে সন্তান জন্ম হয় যার বয়স ৪ মাস।বিবাহিত জীবনের এতটুকু সময়ে কয়েক বার আনুমানিক ৩-৪ বার ভিকটিম সুমি কে যৌতুকের জন্য মারধর করে পাঠিয়ে দিতেন ঘাতক স্বামী মোঃ বিল্লাল হোসেন।অনেক শারীরিকও মানসিক নির্যাতন করতো মোঃ বিল্লাল হোসেন।
এগুলো সমাজের মানুষ সাহেব সর্দারদের নিয়ে ঝামেলা মিঠিয়ে লাভ হলো না যৌতুকের জন্য লাশ হয়ে যাওয়া সুমির। নাম বলতে অনিচ্ছুক চায়ের দোকানদার কে ঘটনা যানতে চাইলে তিনি বলে এটা আত্মাহত্যা নয় এটা একটা হত্যা।মেয়ে নিরীহ পরিবারের সন্তান তাকে তার স্বামী ও তার স্বামীর পরিবার প্রায় মারধর করতো। ভিকটিম সুমির বোন জামাই বলে আমাদের এলাকার মানুষ টাকা উঠায়ে তাকে বিল্লালের নিকট বিয়ে দিসি সুমির পরিবার গরীব বিয়ের সময় বিল্লাল হোসেন কে ১লক্ষ টাকা দিয়েছি মেয়ে টির সুখের জন্য। তিনি আরও বলেন বিয়ের পর থেকে সুমির কোন সুখ ছিলনা।সুমির জামাই ও তার পরিবার প্রায় মারধর করতো টাকার জন্য এগুলো নিয়ে বিচার হইছে সমাজের সাহেব সর্দার নিয়ে।তিনি আরও বলেন ১৯ /৫/২১ তারিখ সকালে ঘটনাটি ঘটে তখন সুমির মাকে সুমির শশুর ডেকে নিয়ে যায় কিন্তু সে বলে নি সুমি মারা গেছে। সুমির মা সুমি সুমি করে ডাক দিলে সুমি ভেড় হয়ে আসে না সুমির মা সুমিকে খুজতে থাকে সুমির রুমে যায় সুমিকে দেখে না, এক পর্যায়ে সুমিকে মাটিতে লাগানো পা আনুমানিক তিন ফুট উচ্চতার তিরে ঝুলিয়ে রাখে সুমির মরদেহ।ঐ সময় ঘটনার সত্যতা অনুযায়ী ভিকটিম সুমির মুখের ভেতর ছিল গ্যাঞ্জি।
নাম বলতে অনিচ্ছুক এক মহিলা বলেন সুমির মুখের ভিতর গ্যাঞ্জি ডিপামারা ছিল পরে কিছু বলতে নারাজ হয় ঐ মহিলা। মুরাদনগর থানার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আবিদুর রহমানের কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন তাহার শরীরে আঘাতের চিহ্ন দেখা যায় নি।ভিকটিমের সুমির লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।আমরা বিষয়টি আমলে নিয়েছি দুই জন্য আসামি কে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।এটা কি হত্যা না আত্মা হত্যার জন্য প্ররোচনা ময়নাতদন্তের জন্য অপেক্ষা করতে হবে পরবর্তী বিচার ব্যবস্থা হবে কোর্ট প্রক্রিয়ায়। এটা কি হত্যা না আত্মা হত্যা বিষয়টি নির্ভর করবে ময়নাতদন্তের সুরতহাল প্রতিবেদন রিপোর্টের পর।