এস এম জীবন

ভুয়া তথ্য দিয়ে বান্দরবান সদরের সাবেক জাতীয়তাবাদি যুবদল নেতা কবির হোসেন সিদ্দিকীর নিকট হইতে “চট্টগ্রাম প্রতিদিন” নামক পত্রিকা ক্রয় করে জামাত-বিএনপিকে সহায়তাকারী স্বঘোষিত চাঁদাবাজ কথিত সাংবাদিক আয়ান শর্মা পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল ও তার অবৈধ কর্মকান্ডে ব্যবস্থা গ্রহণে জন্যপ্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভূক্তভোগীরা
অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগের পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান জেলার সাবেক যবুদল ক্যাডার কবির হোসেন সিদ্দিকী জাল সার্টিফিকেট দিয়ে প্রশাসককে ম্যানেজ করে বান্দরবান হইতে দৈনিক সাঙ্গু, দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিন, দৈনিক চট্টগ্রাম সময়, দৈনিক প্রিয় চট্টগ্রাম, দৈনিক আওয়ার চট্টগ্রাম, সাপ্তাহিক নতুন ঈসান, ও দৈনিক সকালের চট্টগ্রাম এবং ঢাকা হইতে দৈনিক বায়ান্ন নামক পত্রিকার ডিক্লারেশন নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার বিরোধি কর্মকান্ডে জড়িত থাকা পাশাপাশি কয়েকটি পত্রিকা একই মতাদর্শের লোক জনের নিকট বিক্রয় করে মোটা অংকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, যা বাংলাদেশ সরকারের ডিক্লারেশন আইন বিরোধি কর্মকান্ড, উল্লেখ্য যে যুবদল ক্যাডার “কবির হোসেন সিদ্দিকী” একজন অষ্টম শ্রেণী পাস করে কিভাবে আটটি আঞ্চলিক ও জাতীয় পত্রিকার সম্পাদক হয়েছে তাহা রাষ্ট্রীয় সকল গোয়েন্দা বাহীনি দ্বারা তদন্ত করলে একজন যুবদল ক্যাডারের নামে এতো গুলো পত্রিকার ডিক্লারেশন কি ভাবে হয়েছে এবং জঙ্গিদের মদত দেওয়ার জন্য হয়েছে কিনা তাহা তদন্তে বেবিয়ে আসবে। ইতি মধ্যে কবির হোসেন সিদ্দিকী “দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিন, দৈনিক চট্টগ্রাম সময়, দৈনিক প্রিয় চট্টগ্রাম,” তিনটি পত্রিকা জামাত ও জঙ্গি মদতদাতাদের নিকট বিক্রয় করে দিয়েছে। তার মধ্যে “দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিন” পত্রিকাটি জঙ্গি-জামাত ও মাদক ব্যবসায়িদের নিকট হইতে কোটি কোটি টাকা নিয়ে আয়ান শর্মা নামক এক স্বঘোষিত চাদাঁবাজ ত্রুয় করে তা দিয়ে সাধারণ মানুষকে হয়রানির পাশাপশি সরকার বিরোধি কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছে, বান্দবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামিলীগের সভাপতি কৈ শ লার নাম ব্যবহার করে আয়ান শর্মা সরকারের উচ্চ পয্যায়ের কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করতেছে পাশাপাশি চট্টগ্রামের বান্দরবান জেলার সাবেক যবুদল ক্যাডার কবির হোসেন সিদ্দিকী পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুরের নাম ব্যবহার করে নানা জঙ্গি কর্মকান্ডে সহায়তা করে যাচ্ছে। আয়ান শর্মা ও কবির হোসেন সিদ্দিকীর নামে রয়েছে একাধিক মামলা এবং তাদের পত্রিকায় কর্মরত একাধিক ব্যক্তি জঙ্গি-জামাত ও বি এন পি কর্মকান্ডে সহায়তার সাথে যুক্ত রয়েছে।

উল্লেখ্য যে “দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিন, পত্রিকার প্রকাশক আয়ান শর্মা একজন প্রতারক, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী, সে চট্টগ্রাম ষ্টেশন রোডস্থ মটেল সৈকত এ ম্যাসেজ পার্লার খোলে নারী দ্বারা অসামাজি কার্যকলাপ করছে এই বিষয়ে সিএমপি কোতোয়ালী থানায় মানব পাচার আইনে বেশ কয়েকটি মামলা হয়েছে তার বিরুদ্ধে, বিবাহের প্রলোভন ধর্ষণ ও প্রতারনা জন্য আয়ান শর্মার ১ম সিনিয়র সহকারী জজ আদালত, ঢাকা, দেওয়ানী মোকদ্দমা নং- ৬১৪৬/২০০৮ মামলা বিচারাধিন রয়েছে। চাদাঁ দাবি করায় ব্যবসায়ি মো: রবিউল হোসাইন, পিতা: মো: রুস্তম আলী, সাং: ৫নং মুরাদপুর, থানা পাচাঁলাইশ বাদি হয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন আদালতে মামলা নং ২০৬/১২ দায়ের করে। চাদাঁ দাবি করায় চট্টগ্রামের নুরুল আমিন মিন্টু, পিতা- মো: এয়াকুব আলী, সাং- চর ফরিদ, থানা- কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম মামলা নং-বিজ্ঞ চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত, সি আর মামলা নং- ২৪২/২০১২ আয়ান শর্মার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে, তার বিরুদ্ধে আরো মামলা ও অভিযোগের মধ্যে রয়েছে আলোকিত চট্টগ্রাম নিয়ে প্রথম চট্টগ্রাম চীপ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট সিআর মামলা নং- ১৭৬/১২, তারিখ- ২৫/০৩/২০১২, দ্বিতীয় নিষেধাজ্ঞা মামলা নং- ২৪/১২ অপর মাননীয় সিনিয়র সহকারী জজ আদালত, চট্টগ্রাম। আলোকিত চট্টগ্রাম নিয়ে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল, ঢাকায় অভিযোগ রয়েছে, তাং- ২৪/০১/২০১৭। বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল মামলা নং- ২/২০০৫, চট্টগ্রাম দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা স্মারক নং- ৩২৭৯, তারিখ- ১১/১২/২০১৬, বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কার্যালয়ে অভিযোগ রয়েছে,বর্তমানে আয়ন শর্মার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট এ আদালতে একাধিক প্রতারণা ও চাদাঁবাজির মামলা রয়েছে।

আয়ান শর্মা সাথে কক্সবাজারের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আবদুর রহমান বদির সাথে ইয়াবা ও অস্ত্র পাচার করে বর্তমানে শতকোটি টাকার মালিক হয়েছে, সে বান্দরবানের জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও বান্দরবান জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি কৈশলাকে ব্যাবহার করে নাইক্ষ্যাংছড়ি তার স্ত্রীর বড় বোনের বাড়িতে ইয়াবা মওজুত করে, চট্টগ্রাম থেকে কয়েকজন সাংবাদিককে বড়াতে নিয়ে যাওয়ার নাম করে নাইক্ষ্যাংছড়ি নিয়ে গিয়ে বিশেষ কায়দায় বিলাশ বহুল গাড়িতে করে ইয়াবা নিয়ে এসে তা চট্টগ্রাম ও ঢাকার ব্যবসায়িদের নিকট চড়াদামে বিক্রি করে, সে তার আত্মীয় পরিচয়ে সাবেক ক্রিড়া প্রতিমন্ত্রী ভিরেন সিকদারের মেয়ের জামাতা সাংবাদিক সন্তোষ শর্মাকে ব্যবহার করে চট্টগ্রামে নানা প্রকার অবৈধ কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে, সে সন্তোষ শর্মার চাচাত ভাই চট্টগ্রাম মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন কর্মকর্তা তপন শর্মার মাধ্যমেও ইয়াবার বড় বড় চালান পাচার করে কোটিআয় করার অভিযোগ রয়োছে। আয়ান শর্মা তার অপকর্ম ডাকা দেওয়ার জন্য ঢাকার সাংবাদিক ইউনিয়েনের সভাপতিসহ বিশিষ্ট সাংবাদিক রিমন মাহফুজ, অশোক চৌধুরী ও সন্তোষ শর্মাকে ব্যবহার করে তার অপকর্ম চাপা দিয়ে যাচ্ছে। ঢাকার সাংবাদিকদের ব্যবহার করে বাড়িতে কয়েকজন সম্পাদককে দাওয়াত দিয়ে এনে নিজেকে বড়মাপের সাংবাদিক হিসেবে জাহিড় করে পত্রিকার ডাইরেক্টর বানানোর নাম করে একাধিক অবৈধ ব্যবসায়ির নিকট থেকে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। সে বর্তমানে জামাত শিবিরের কয়েকজন নেতার নিকট হইতে ২টি পত্রিকা ও একটি অনলাইন আই পি টিভি করার জন্য কয়েক কোটি টাকা নিয়েছে বলে তারা।