এ ঘটনায় ইতিমধ্যেই ১১/৫/২০২০ তারিখে দেবিদ্বার থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে এবং অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
ঘটনার সুত্রপাত হয় একটি সেচ মেশিন নিয়ে মো:ইব্রাহিম (প্রবাসী) পিতা মৃত মো: আব্দুস সামাদ সৌদি আরবে যাওয়ার সময় একটি সেচ মেশিন ভাড়া দিয়ে যায় খোরশেদ আলম(৫০)পিতা জুলফু মিয়া এর কাছে ,কিন্তু বুরো মৌসুম শেষ হওয়ার ফলে মো:ইব্রাহিম ,খোরশেদ আলমকে বলেন মেশিনটি তাহার বাড়িতে পাঠানোর জন্য এবং ইব্রাহিম তার ছোট ভাই ইসমাইলকে পাঠায় মেশিনটি বাড়িতে আনতে কিন্তু বিধিবাম,যাওযার পর মেশিন দেয়া না দেয়া নিয়ে কথা কাটাকাটি হয় কথা কাটাকাটির এক সময়ে তারা দেশিয় অস্ত্র,দা,লোহার রড,পাইপ,ইত্যাদি নিয়ে জাপিয়ে পরেন ১)মো:জিলানী পিতা :কবির মিয়া(২)মো:এনামূল পিতা:ধনু মিয়া (৩)মো:ইসমাইল পিতা:মৃত আ:ছামাদ এর উপর । হিংস্র হয়ে উঠে রক্তের নেশায় উন্মাদ হয়ে পরে উক্ত এলাকার (১)মো রিমন(২৩)(২)মো:ফারুক (১৯)উভয় পিতা খোরশেদ আলম (৫০)(৩)খোরশেদ আলম পিতা জুলফু মিয়া (৪)নসু মিয়া(৬০) পিতা :অজ্ঞাত (৫)মো:মাহবুব(৩০) পিতা :নসু মিয়া (৬)মো:বাছির(৩৮)পিতা:সাত্তার মিয়া (৭)মো:কাকন(২৫)পিতা:সাম মিয়া (৮)মো:পিয়াস (২২)পিতা:বাবুল সকলের বাড়ি ঝিনাইয়া,থানা দেবিদ্বার,জেলা :কুমিল্লা ।তারিখ ১১/০৫/২০২০ সময় আনুমানিক ১২.০০ ঘটিকার সময় ।
রক্তের নেশায় উন্মাদ হয়ে হত্যার জন্য তারা ১,২,৪ নং সাক্ষীর উপর এলোপাথারী লাথি,কিল,ঘুসি মারে এবং চিরতরে হত্যার চেষ্টায় ১নং বিবাদী ১নং সাক্ষীর মাথায় দা দিয়ে কুপ মারে এতে গুরতর জখম হয়ে ১নং সাক্ষী মাটিতে লুটিয়ে পরে এবং ২নং বিবাধীর হাতে থাকা দা দিয়ে ২নং ২নং সাক্ষীর মাথার কুপ মারতে যায় ঐ সময় ২নং সাক্ষী হাত দিয়ে কুপ ফেরাতে গেলে তাহার হাতের কব্জির নিচে বেশ কেটে যায় ও গুরতর জখম তৈরী হয় তখন উক্ত সাক্ষী ১,২,৪ এর চিৎকারে এলাকাবসী ছুটে আসেন ও তাদের উদ্বার করে দেবিদ্বার উপজেলা সরকারী হাসপাতালে নিয়ে আসেন।২নং সাক্ষীর অবস্হা আশঙ্খাজনক হওয়ার কারনে তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পাঠানো হয় এবং ১নং সাক্ষীকে উক্ত হাসপাতালের চিকিৎসা করানো হয় ।
উক্ত বিষয়টির মূল হোতা হিসেবে কাজ করছেন ৪নং বিবাদী মো:নসু মিয়া সাক্ষীগনের সাথে কথা বলে জানা যায় মো:নসু মিয়া এলাকার শান্তিশৃঙ্খলা ব্যপক অবনতি ঘটাচ্ছে ।এবং অভিযোগ তুলে নেয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে এতে কাজ না হওয়ার কারনে বিবাদীগণ মিথ্যা,বানোয়াট সাজানো একটি অভিযোগ দায়ের করেন আনুমানিক ঘটনার ও বাদীর অভিযোগের ৪/৫ দিন পর ।যা সম্পূন্ন উদ্দেশ্য প্রনোদিত ।