শাহাদাৎ হোসেন ভূইয়া, নোয়াখালী প্রতিনিধি :
প্রতিটা প্রশ্নে কমপক্ষে ৩০/৪০ টা ভূল।এতে যেমন ছাএ/ছাএীদের বুজতে কষ্ট হচ্ছে সাথে সাথে শিক্ষকদের দ্বায়িত্বহীনতাকে দায়ি করছেন অনেক অভিভাবক।নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক অভিভাবক অভিযোগ করেন তাঁর ছেলে নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার একটি সনামধন্য বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাএ।কিন্তু লকডাউনের শিথিলতার কারনে স্কুল কর্তৃপক্ষ ছাএদের /ছাএীদের বিদ্যালয় থেকে প্রশ্ন সংগ্রহ করার নোটিশ দেয়।ছাএ/ছাএীরা প্রশ্নগুলো যখন বাড়ীতে নিয়ে লিখতে বসে তখনই চোঁখে পড়ে ভূলেভরা পুরো প্রশ্ন।এতে যেমন শিক্ষার্থীদের বোধগম্য হচ্ছে না অপর দিকে অভিভাবকদেরও ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ পেয়েছে।এই বিষয়ে উদ্ধর্তন শিক্ষা কর্মকর্তারদের দৃষ্টি আকর্ষন করা হচ্ছে।