নিজস্ব প্রতিবেদক
ইয়াবা সিন্ডিকেট এর নিউজ করার কারনে চট্টগ্রাম ব্যুরো কামরুল হাসান কে প্রানে মেরে ফেলার জন্য চেয়েছিল। গত ৩১-০৮-২০২০ ইংরেজি একটি নিউজ প্রকাশ করা হয় জাতীয় দৈনিক চৌকস পএিকা ও উচ্চকন্ঠ পএিকার মধ্যে সেই নিউজ করার কারণে চট্টগ্রাম ব্যুরো কামরুল হাসান কে বিভিন্ন ভাবে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আসছিলো কিছু লোকজন।
বায়েজিদ থানা এরিয়ার জাকির হোসেন সড়ক মোহাম্মদ নগর মোস্সাম্মদ আয়েশা বেগম( ৪৮) এর ছেলে আবদুর লিটন)(৩৫) কয়েকদিন যাবৎ হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। আবদুর সবুর, লিটন এর সম্পর্কে ভাগিনা হয়, মোঃ অভি (২৫) পিতা মৃত নেছার আহমেদ এর ছেলে বৌ বাজার খাজা হোটেলের মোড়ে।
অভি আমাকে আসার জন্য বলেন আমার এই নাম্বার 01712819074 ফোন দিয়ে বলেন তাঁর সাথে দেখা করার জন্য আমার সাথে তাঁর জরুরী কথা আছেন। আমি আমার বাসা থেকে বাহির হয়ে তার সাথে দেখা করলাম হঠাৎ ব’লে যে আপনি নিউজ করে এইটা ভালো করেন নাই, আর সময়ের অপেক্ষা করেন ।তার খেসারত আপনাকে দিতে হবে।
একপর্যায়ে কথা কাটাকাটি শেষে নিয়ে যাওয়া হয় তাদের ধোয়া পাড়া হিন্দু বাড়িতে প্রকাশ নেছার এর বাগান বাড়িতে। ২৩-৯-২০২০ ইংরেজী তারিখ সকাল বেলা ৭ ঘটিকার সময়। ভিকটিম কামরুল হাসান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি আরোও বলেন, আসামি তার বাগান বাড়িতে নিয়ে একটি রুমে প্রথম পিস্তল দিয়ে গুলি করতে চেয়েছিলো ফায়ার না হওয়ার কারণে সে পিস্তল এর বাট দিয়ে এলোপাতাড়ি মাথায় ও শরীরে আঘাত করে এবং তার মামা সোহাগ ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি শরীরে মারতে থাকে, একপর্যায়ে আমার হাতের বৃদ্ধা আঙ্গুল কেটে যায় এবং বাম হাতের বাহুতে কয়েকটা মারাত্বক জখম করে। তখন মাটিতে লুটে পরে যায়।
বিকাল ৫ টার সময় হালি শহর থানা এস আই ইমামুল হাসান আমাকে ঘটনার স্থান থেকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হসপিটাল পাঠায়। আমি মেডিকেল থেকে সুস্থ হয়ে থানায় গিয়ে ওসি তদন্ত সজল কান্তি এবং আই ও ইমামুল হাসান এর সহযোগিতায় থানায় এজাহার দায়ের করি। হালি শহর থানা মামলা নাম্বার ১৮, মামলা রুজু হওয়ার সাথে সাথে অভিযান চালিয়ে এক নাম্বার আসামি অভি কে এরেস্ট করা হয় এবং যেই পিস্তল দিয়ে কামরুল হাসান কে মেরে ফেলার জন্য চেয়েছিল সেই পিস্তল সহ দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে হালি শহর থানা পুলিশ। বাকী আসামি এদের কে এরেস্ট করার জন্য অভিযান অব্যহত আছে।