চট্টগ্রাম ব্যুরো, কামরুল হাসান
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার সদরঘাট থানা এরিয়ার পশ্চিম মাদার বাড়ি পানির টাংকি এরিয়ার বাসিন্দা। অবৈধ প্রভাবশালী সুদখোর জসিম একসময় ছোট খাটো একটি পান সিগারেট এর ব্যবসা করতেন। একপর্যায়ে সুদখোর জসিম একজন ওয়াক সর্প এর মালিকে কিছু টাকা সুদের লাভের বিনিময়ে দেয় এইখানে থেকে তাঁর সুদের ব্যবসার উত্থান।
আমরা সরজমিন অনুসন্ধান করতে গিয়ে আরও কিছু গোপন তথ্য পেলাম। এলাকার আরও কিছু অবৈধ প্রভাবশালী সুদখোর আছেন যে সবাই মিলে এ-ই ওয়াক সর্প মালিক কে জিম্মি করে রাখেন। এলাকার আরও কিছু প্রভাবশালী অবৈধ সুদখোর আসল টাকা নেওয়ার পরে-ও সুদের টাকার জন্যে নিজেদের বাসায় ডেকে নিয়ে বসাইয়া রাখেন। একপর্যায়ে অবৈধ প্রভাবশালী সুদখোর কয়েকজন সহ এলাকার বিএনপির চিন্তিত দুই চারজন নেতা সহ উপস্থিতি থাকা অবস্থায়। একটি সাদা কাগজের মধ্যে লিখিত হয় ৩২ লক্ষ টাকার একটি ডকুমেন্ট তা-ও আবার জোরপূর্বক জিম্মি করে
এবং আগে নিয়ে রাখেন ব্ল্যাংক স্টাম্প ব্লাংক চেক। এরা এতোটাই প্রভাবশালী অবৈধ সুদখোর কোন ডকুমেন্ট ছাড়া লক্ষ লক্ষ টাকার অবৈধ সুদের ব্যবসা করে যাচ্ছেন। কেউ পরিচয় দেয় শ্রমিক ইউনিয়ন লিডার আবার কেউ পরিচয় দেয়” যুবলীগের ছত্রছায়ায়” যুবদলের মহানগর প্রভাবশালী নেতা। আমরা তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে যখনই অবৈধ প্রভাবশালী সুদখোর জসিম থেকে তথ্য জানতে চাইলে সে আমাদের উল্টো হুমকি দিচ্ছেন। আমাদের কে কোন টাকা পয়সা লেনদেনের ডকুমেন্ট দেখাতে রাজি না।
সে একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে সংবাদকর্মী কে হুমকি দিয়ে বলেন আপনাদের কে কেন ডকুমেন্ট দেখাবো আপনারা কে আপনাদের কে কেন ডকুমেন্ট দেখাবো। প্রশাসন চাইলে প্রশাসন কে আমি দেখাবো। আমরা জানতে চাইলাম যে আপনি যেই বিল্ডিং এইটা দখল করে রাখছেন কিসের উপর ডিফেন্ড করে। এই বিল্ডিং এর মালিক কি আপনি, এই বিল্ডিং তো ব্যাংক এবং কাছে দায়বদ্ধ দেওয়া আছেন। তখনই অবৈধ প্রভাবশালী সুদখোর জসিম বলেন সে নাকি বাড়ির মালিকের কাছে ৪ কুটি ২১ লক্ষ টাকা পাবেন। কিন্তু আমাদের কে সুদখোর জসিম কোন ডকুমেন্ট দেখাতে পারেন নাই। আমরা জানতে চাইলাম যে আপনি আসল টাকা কতো দিয়েছেন। একবার ব’লে ৯৬ লক্ষ টাকা আবার ব’লে ৩০ লক্ষ টাকা তা-ও কোন সঠিক ডকুমেন্ট দেখাতে পারেন নাই।
বাংলাদেশের আয়কর বিভাগের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যে এই ব্যক্তি কতো টাকা আয়কর বিভাগ কে টেক্স দিচ্ছেন। পাশাপাশি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই ঘটনার আসল রহস্য উদঘাটন করে, প্রকৃত অপরাধী কে আইনের আওতায় আনা হউক। তাহলে আমরাই পারবো আগামী প্রজন্ম কে নিয়ে দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে।