খোকসা প্রতিনিধি:
অনুসন্ধানী প্রতিবেদন-১
আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে ঘিরে স্থানীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে এক বিরাট উদ্দীপনা ইতিমধ্যে সারাদেশের মত কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলাতেও নির্বাচনী ইমেজ সৃষ্টি হয়েছে এরই লক্ষে ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা যে যার জায়গা থেকে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত। খোকসা উপজেলার ৭ নং গোপগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ।
আর তাকে ঘিরেই নির্বাচনী এলাকার সাধারণ ভোটারদের মাঝে সৃষ্টি হয়েছে এক বিভ্রান্তির এ কারণে এলাকাবাসীর কাছ থেকে তার সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা বলেন, এলাকায় তিনি মস কালাম নামে পরিচিত আর এই মস কালাম একবার পুলিশ সদস্যকে লাঞ্ছিত ও মারধর করে আলোচনায় আসে শুধু তাই নয় এই আবুল কালাম আজাদ একসময় জেলার কুমারখালী উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসাব দায়িত্ব পালন করেছে কিন্তু সেই ইউনিয়নে রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ খারাপ দেখে খোকসা উপজেলার গোপগ্রাম ইউনিয়নে দ্বিতীয় বিবাহ করে সেখানকার ভোটার হয়ে ব্যাপক অর্থের বিনিময়ে রাজনীতি করার সুযোগ পান আর সে থেকে শুরু হয় আবুল কালাম আজাদের উত্থান এরপর থেকে অন্যের জমি দখল, চাঁদাবাজি, হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগ আসতে থাকে আবুল কালাম এর উপর।
সর্বশেষ তিনি একজন পুলিশ সদস্য কে লাঞ্ছিত ও হামলা করে আলোচনায় আসে। শুধু তাই নয় এই আবুল কালাম আজাদ আসন্ন নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে এলাকার মধ্যে তার ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে উৎশৃংখল করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এবং খোকসা উপজেলার কুখ্যাত সুদে ব্যবসায়ী নারায়ন চক্রবর্তীর সঙ্গে তার রয়েছে বেশ সখ্যতা আর এই নারায়ন চক্রবর্তীকে সঙ্গে নিয়ে চালাচ্ছে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা।
প্রিয় দর্শক আবুল কালাম আজাদ ওরফে মস কালামের বিষয়ে সমস্ত তথ্য তুলে ধরব আপনাদের সামনে সঙ্গে থাকুন সুস্থ থাকুন।