চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
কে সেই শেলিনা বেগম কুমিল্লা জেলার বি-পাড়া থানা। ষাইশালা গ্রামের সরকার বাড়ি মৃত্যু মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান এর ২য় মেয়ে। শেলিনা বেগম এর এক ভাই দুই বোন। শেলিনা বেগম ২০০১ সালে চট্টগ্রাম এসে গার্মেন্টস এর চাকুরী করতেন। চাকুরী করার একপর্যায়ে চট্টগ্রাম ঈদগাঁ কাঁচা রাস্তা এলাকার একজন মাদক ব্যবসায়ী মোঃ রফিক মিয়া তার সঙ্গে বিয়ে হয় । বিয়ের পরে যখন স্বামী জানতে পারেন যে তার চরিত্র খারাপ অন্য পুরুষের সাথে মেলামেশা করা হচ্ছে তার নেশা। তখন তাঁর স্বামী তাকে শাসন করলে সে বাসা থেকে বাহির হয়ে চলে যায় এবং বাবুল নামে একটা মহিলার দালাল এর আশ্রয়ে কয়েক বছর ছিলেন। তাঁর স্বামী যখন মা-রা যায় তারপর থেকে শেলিনা নারীর এবং মাদক ব্যবসা আরম্ভ করে । এখন সে ইয়াবার ডিলার। আমরা আরও জানতে পাড়ি সে রোহিঙ্গা থেকে সরাসরি ইয়াবা এনে চট্টগ্রাম বায়েজিদ মুহাম্মদ নগর মসজিদ গললি ১নং রোড বড়ুয়ার বিল্ডিং এর নিচতলায় থেকে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে যাচ্ছেন। আমরা অনুসন্ধান করে জানতে পাড়ি যে সে বর্তমানে কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম থানা মিয়ার বাজার এলাকার আরেক মাদক সম্রাট রফিক নামে এই মাদক ব্যবসায়ীকে নিয়ে ঐ বাসায় বসবাস করেন এবং সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে যাচ্ছেন। বায়েজিদ থানা মোহাম্মদ নগর এলাকার আরেক মাদক সম্রাট। মোঃ আবদুর সবুর লিটন এবং লিটন মা আয়েশা বেগম। শেলিনা রফিক কে এলাকার সব কিছু মাঝে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাদের একই সিন্ডিকেট হয়ে মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমাদের কাছে আর তথ্য আছে যে কুমিল্লা থেকে গাঁজা ফেনসিডিল চট্টগ্রাম এনে টেকনাফ দেওয়া হয় রোহিঙ্গা কে। এবং তাঁর বিনিময়ে ইয়াবা দিয়ে যায় রোহিঙ্গা। আমার তাদের সাথে যোগাযোগ করলে আমাদের সাথে আরও গালাগালি করেন এবং হুমকি দিয়ে বলেন যে আমাদের কে দেখে নিবেন 01826074583/ 01890642797 একজন মাদক ব্যবসায়ী ক্ষমতার দাপট এতটাই যে সংবাদকর্মী কে হুমকি দিয়ে বলেন যে দেখে নিবেন এবং বায়েজিদ থানার পুলিশ ও নাকি তাদের কথায় চলে। তাদের অপরাধ অনুসন্ধান করে তাদের কে আইনের আওতায় আনা হউক। আমাদের আগামী প্রজন্মে কে মাদক থেকে মুক্ত রাখা হউক। মাননীয় পুলিশ কমিশনার সাহেব এবং বায়েজিদ থানা ওসি সাহেব এর কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। মাদক ব্যবসায়ী যেন আমাদের দেশও জাতি কে দংশ করতে না পারেন।