মোঃ আব্দুল হান্নান, ক্রাইম রিপোর্টার, সিলেট
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-৯, সদর কোম্পানী (সিলেট ক্যাম্প) এর একটি দল মেজর মোঃ শওকাতুল মোনায়েম, সিনিঃ এএসপি ওবাইন এবং এএসপি আফসান-আল-আলম এবং এএসপি সোমেন মজুমদার এর নেতৃত্বে এসএমপির এয়ারপোর্ট থানাধীন পশ্চিম পীর মহলা মাদ্রাসা গলীর মাঠের দক্ষিণ পার্শ্বে অভিযান পরিচালনা করে আসামী
১। সোহেল আহমদ (২১), পিতা- মোঃ হন্নান মিয়া, সাং- দোয়ালী সুলতানপুর, থানাঃ ছাতক, জেলা- সুনামগঞ্জ। সোহেল মিয়ার কলোনীর ভাড়াটিয়া, বনকলা পাড়া, থানাঃ এয়ারপোর্ট, এসএমপি-সিলেট।
২। মোঃ কামরুল হাসান(১৯), পিতাঃ মোঃ এবারক মিয়া, সাং- ইকরাম, থানাঃ বানিয়াচং, জেলাঃ হবিগঞ্জ। সাগরদিঘীর পাড়, দুলাল মিয়ার বাড়াটিয়া, থানাঃ কোতোয়ালী, এসএমপি-সিলেট।
৩। মোঃ রাকিব ইসলাম(১৯), পিতাঃ মোঃ বাবুল মিয়া, সাং- সিরাজ মঞ্জিল-১৩৭, পশ্চিম পীর মহলা, থানাঃ এয়ারপোর্ট, এসএমপি-সিলেট। ৪। আহমেদ রিমন(১৯), পিতাঃ মৃত মোঃ ফুল মিয়া, সাং-আটগাঁও বলি, থানাঃ খালিয়াজুরি, জেলাঃ নেত্রকোনা। দয়ামীর বকুল মিয়ার বাসা(সাগর বিলা), থানাঃ ওসমানীনগর, জেলাঃ সিলেট গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীদের নিকট থেকে ছিনতাইকৃত ২টি মোবাইল, ৪টি দেশীয় অস্ত্র, তলোয়ার ও চাকু উদ্ধার করা হয়েছে। দীর্ঘদিন যাবৎ ছিনতাইকারী চক্র দলবদ্ধ হয়ে সিলেট শহরের বিভিন্ন স্থানে মানুষকে দেশীয় অস্ত্র দেখিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে নগদ টাকা, মোবাইল ফোন, স্বর্নালংকার প্রভৃতি ছিনতাই করে আসছে। বিশেষ করে যারা বাধা দিত সে সকল ভূক্তভোগীকে ছিনতাইকারীরা মারধর করত। পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করার লক্ষ্যে, দ্রুত বিচার আইন, ২০০২(সংশোধনী-২০১৪) এর ৪/৫ ধারায় আসামীদের’কে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করেছে।