নিজস্ব প্রতিনিধি

মাদক সম্রাট শেলিনা বেগম এখন রোহিঙ্গা কে আশ্রয়
দাতা এবং রোহিঙ্গা থেকে সরাসরি চট্টগ্রাম বসে এই মাদক ব্যবসা করে যাচ্ছেন। শেলিনা বাড়ি কুমিল্লা বি-পাড়া শাটষালা এলাকার সরকার বাড়ি। মৃত মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান এর ২য় মেয়ে শেলিনা তাঁর স্বামী মৃত রফিকুল ইসলাম সে-ও একজন মাদক ব্যবসায়ী ছিলো চট্টগ্রাম ঈদগাঁ কাঁচা রাস্তায়। তার স্বামী মাদক ব্যবসা পরিচালনা করতে গিয়ে একপর্যায়ে মারা যাওয়ার পরে। তখনই তার স্বামী মাদক ব্যবসার হাল ধরেন শেলিনা বেগম । আমরা জানতে পাড়ি যে শেলিনা বেগম আমাদের কাছে শিকার করেন যে সে টুকটাক ব্যবসা করে তাঁর পরিবার কে নিয়ে কোন রকম৷ চলেন। আমরা বায়েজিদ থানা মুহাম্মদ নগর জামে মসজিদ ১নং গললি পাশে বড়ুয়া বিল্ডিং এর নিচতলায় বসবাস করেন। শেলিনা বেগম এই মাদক ব্যবসা পরিচানা করতে গিয়ে।চট্টগ্রাম বিভিন্ন বাসার মধ্যে ছদ্মবেশে মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতে। যখনই আশেপাশে লোকজন যখন জানতে পারে। তখনই রাতারাতি বাসা পাল্টাইয়া অন্য একালার মধ্যে গিয়ে আবার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন। আমরা গোপন তথ্য অনুযায়ীঃ জানতে পাড়ি যে শেলিনা বেগম কে। মুহম্মদ নগর আরেক মাদক ব্যবসা করার জন্য সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। মোসাম্মদ আয়েশা বেগম (৫০)। এবং তাঁর বড় ছেলে আবদুর সবুর লিটন। সে গত কয়েকমাস আগে চকোরিয়া থানা এরিয়ার পাশে থেকে হুন্ডি টাকা ছিনতাই করতে
গিয়ে সে। চট্টগ্রাম সিএসপি গোয়েন্দা বিভাগের হাতে এরেস্ট হয়ে কারাভোগ করে কিছু আগে বাহির হয়ে আসেন। শেলিনা বেগম কে ইয়াবা দেওয়া এবং এলাকার লোকাল সাপোর্ট সহ সব কিছু। আয়েশা বেগম এর ছেলে সব দিকে স
সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে। শুধু তাই নয় কুমিল্লা থেকে গাঁজা টেকনাফ রোহিঙ্গাদের হাতে পৌঁছে দেওয়ার হয়। এবং
শেলিনা বেগম এর বর্তমান স্বামী
রফিকুল ইসলাম সে-ও সরাসরি রোহিঙ্গা থেকে ইয়াবা ব্যবসা করে যাচ্ছেন। শেলিনা ৪র্থ স্বামী বাড়ি কুমিল্লা মিয়ার বাজার। শেলিনা বেগম এর স্বামী কুমিল্লা থেকে গাঁজা ফেনসিডিল এনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। টেকনাফ আর তার পরিবর্তে নিয়ে আসে ইয়াবা। তাদের মেইন লিডার হচ্ছেন মোহাম্মদ নগর এলাকার আয়েশার ছেলে আবদুর সবুর লিটন। এলাকার মধ্যে একজন আন্ডারগ্রাউন্ড এর একজন মাদক সম্রাট হুন্ডি টাকা ছিনতাই সব কিছু মধ্যে তার লোকজন আছে। মুহাম্মদ নগর এলাকার মধ্যে একজন মাদক সম্রাট। সে শেলিনাকে তার স্বামী মোঃ রফিক( ৩৬)যেই কোন সমস্যা হলেই লিটন এবং আয়েশা এরা মা ছেলে মধ্যেই থাকেন সব কিছু নিয়ন্ত্রণ । এরা এতো টা ক্ষমতার দাপট যে কোন সাংবাদিকদের কে আচার-আচরণ খারাপ করে। এবং বায়েজিদ থানার ওসি সাহেব সাথে মিলেমিশে নাকি।এলাকার মধ্যে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা সত্যতা প্রমাণিত হওয়ার পরে।আমরা যখনই আসতে ছিলাম তখনই আবদুল সবুর লিটন বলেন। এইরকম

সাংবাদিক পুলিশ আমার পকেটে টাকা দিয়ে পুলিশ চলে। এবং এইরকম নিউজ করে আমার কোন কিছু হবে না। কারন আমি সবাই কে টাকা দিয়ে ব্যবসা করি। তার৷ ছোট ভাই রুবেল ও মাদক ব্যবসা করে যাচ্ছেন এলাকার। তাহলে আমরা নতুন প্রজন্ম কি শিখিয়ে যাবো। আমাদের আরও কিছু তথ্য আছেন। সেই শেলিনা ছিলেন একজন মাফিয়া লেডি
। বাসার বাড়া থাকতেন সকল জমিদার এর সাথে তার উস্কানিমূলক আচরণ ছিলো সকল জমিদার সাথে। আমরা অভিযোগ অনুসন্ধান করে সততা প্রমান সংগ্রহ করতে পারি। জানতে পাড়ি। ইয়াবা গাঁজা ফেনসিডিল এর গোডাউন হিসেবে ব্যবহার করেন যে আবদুর সবুর লিটন এর বাসা এবং শেলিনা বাসা মাঝেমধ্যে রোহিঙ্গা পাটি তাদের ব
বাসায় আশ্রয় নেয়। আমরা গোপন তথ্য অনুযায়ীঃ জানতে পাড়ি যে। শেলিনা একজন রোহিঙ্গা পাটির থেকে ২০ হাজার পিস মাল নিয়ে পালিয়ে যায়। যার মুল্য আনুমানিক ২২ লাখ টাকা। এই ইয়াবা চালান নিয়ে উধাও হয়ে গেছে আমরা গোপন তথ্য
জানতে পারলাম তখনই শেলিনা মোবাইলে ফোন করলে তার মোবাইল নাম্বারে সংযোগ দেওয়া সম্ভব না
01764272089
01818966067
01881466767

আমরা শেলিনা বেগম এবং আয়েশা আমাদের সাথে আরো খারাপ আচরণ করে এবং তাও বলেন যে আমার নামে কোন থানার মধ্যে মামলা নাই আমি সবাইকে মেনেজ করে চলি। আর মামলা থাকলে প্রশাসনের সঙ্গে আমি কথা বলবো। প্রথম স্বামী মারা যাওয়ার পড়ে সে কয়েকটি বিয়ে ও করছেন। কিন্তু সে কোন স্বামীর সংসার গিয়ে একবছর ও সংসার টিকে না তখন স্বামী পালিয়ে যাওয়ার সময় পায়না। কার এই শেলিনা বেগম একজন ভয়ংকর লেডি। তার পরিবার এর সবাই শেলিনাকে মাদক ব্যবসা করার জন্য সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন। আমরা শেলিনা কয়েকজন আত্মীয় সজন এবং তাঁর চাচাতো ভাই মহিলার দালাল। সে চট্টগ্রাম বিএনপি একজন নেতাকে তার চাচাতো বোনের মাধ্যমে এই নারীর ব্যবসা চালিয়ে যা। এবং কুমিল্লা থেকে গাঁজা টেকনাফ পৌঁছে দেওয়ার জন্য ও সহযোগিতা করেন। চাচাতো ভাই সেও এই ব্যবসা সাথে জড়িত আছেন বলে আমাদের কে গোপনে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেন। এবং তার পরিবারের ছেলে থেকে মা দুই বোন ভাই সহ সবাই তাকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন বলে আমরা সত্যতা নিশ্চিত করি। তাই আমার সকল প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে তাদের অপরাধ সিন্ডিকেট সকলের সঠিক তদন্ত সত্য ঘটনা উদঘাটন করা হউক। এবং তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হউক। তাদের পরিবার এর মধ্যে যারা সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন তাদের কে সহ আইনের আওতায় আনা হউক। তাহলে আমাদের স্বাধীন দেশের মধ্যে আর কখন পাপিয়া শেলিনা, আয়েশা আবদুর সবুর লিটন এবং রফিক আর তৈরি হবে না। যদি আমরা সবাই মাদকে না বলি।