মোঃ আব্দুল হান্নান, ক্রাইম রিপোর্টার, সিলেট

গ্রাম মহল্লার মাতাব্বরদের কৌশলে বিয়ের জন্য সুযোগ পাচ্ছে 12/ 14 বছরের স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছেলেমেয়ে সহ গ্রাম পাড়ার 12 /14 বছরের গরীব অসহায় অভিভাবকদের ছেলেমেয়েরা। একশ্রেণীর ঘটকদের কারসাজিতে নিরবে নির্বিঘ্নে কাবিনের বদলে কার্টিজ পেপারে নগদ কর্জ টাকার হ্যান্ড নোট প্রাপ্ত হইয়া জৈনক মুলাদিয়া বিয়ের কাজ সম্পন্ন করেন। তাছাড়াওএক শ্রেনীর (নন-গেজেটেড) আইনজীবীরা কোট মেরেজ এর কথা বলে কোর্টে নিয়া নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে বিয়ের ঘোষনা এফিডেপিট করে ঘোষণা করেন একে অন্যের স্বামী-স্ত্রী। জনগণ নির্বিকার। 8 /9 মাসের মধ্যে কিশোরী বাচ্চার মা।তাও সিজারে, বিশেষ করে মেয়ের বাবা হিমশিম খেতে হয় সিজারের 30 /40 হাজার টাকার জন্য জমিজমা বিক্রি করতে হয় মেয়ে বাচ্চা সহ বাবার বোঝা হয়ে বাবার বাড়িতে আশ্রয় নেয় অল্প বয়সে বাচ্চা হওয়ার কারণে কিশোরীর শরীর স্বাস্থ্য ভালো দেখায় না। শুরু হয় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ, ছিন্ন হয়ে যায় স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক, রেজিস্ট্রি কাবিননামা না থাকায় ন্যায্য দাবী থেকে বঞ্চিত হয় গরীব অসহায় অভিভাবকের কিশুরী কন্যা। জীবিকার স্বার্থে বাচ্চা মায়ের কাছে রেখে পাড়ি জমায় বিদেশ এক শ্রেণীর দালাল চক্রের মাধ্যমে, সেখানেও অনেক প্রতারিত। আমরুট হাই স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণীর ছাত্রী রিয়া আক্তার রোল নম্বর 3 পিতা লেবাছ উল্লাহ মাতা হাজেরা খাতুন গ্রাম জয়শ্রী (বাগাডাইয়া) মেয়েটিও নাকি চরম ঝুঁকির মধ্যে দিন কাটাচ্ছে এ দায়ভার কার?? এসমস্ত দেখার কি কেউ নেই? প্রশাসনসহ স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বার মহোদয়গন শুদৃষ্টি দিলে হয়ত বেচে যাবে গরীব অসহায় অভিভাবক সহ কম বয়সি কিশোর কিশোরিরা।