মাসুদ রানা

ফেনী জেলার কৃতি সন্তান ফেনী জেলার গৌরব বর্তমান ঢাকা-৯ আসনের উচ্চ শিক্ষিত জননন্দিন মানবিক এমপি,বিশিষ্ট সমাজসেবক জনদরদী সাবের হোসেন চৌধুরী’র ৫৯তম জম্মদিনে সবুজবাগ থানা আওয়ামীলীগ এর সাধারণ সম্পাদক লায়ন চিত্ত রঞ্জন দাসের নির্দেশনায় মোঃসাহেদী হোসেন নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে এলাকার মসজিদ গুলোতে মিলাদ ও দোয়ার মাধ্যমে ৫৯’তম জম্মদিনটি পালন করেন।
স্থানীয় তৃনমূল নেতাকর্মীদের কাছে সাবের হোসেন চৌধুরী ঢাকা- ৯ আসনের মাটি ও মানুষের নেতা কেননা তিনি সব সময় এই এলাকার মানুষের কথা চিন্তা করেন তৃণমূল নেতা কর্মিদের কথা চিন্তা করেন বলে ঢাকা-৯ আসনের শেষ আশ্রায়স্থল সাবের হোসেন চৌধুরী হাজারো নেতা কর্মীদের এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণার অন্যতম ব্যক্তিত্ব সাবের হোসেন চৌধুরী ।

সাবের হোসেন চৌধুরীর জম্মদিনে সাবের হোসেন চৌধুরী’র অতি আস্থাভাজন স্নেহধন্য,মোঃসাহেদী হোসেন,সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক,সবুজবাগ থানা ছাত্রলীগ,ঢাকা মহানগর দক্ষিন,বলেন আমার রাজনীতির আইকন সাবের হোসেন চৌধুরী ভাই,আপনার জম্মদিনে লায়ন চিত্ত রঞ্জন দাস দাদার নির্দেশনায় দিনটি সুন্দর করে পালন করতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করি নেতার জম্মদিনে নেতাকে জানাই আমি আমার অন্তর অন্তরস্থল থেকে আন্তরিক শ্রদ্ধা হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা ও শুভ কামনা সব সময়।
সাবের হোসেন চৌধুরী (জন্ম: ১০ই সেপ্টেম্বর ১৯৬১ সাল) বাংলাদেশের একজন বরেণ্য রাজনীতিবিদ এবং ঢাকা -৯ আসন থেকে বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য সংসদ সদস্য। তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৭সাল পর্যন্ত আন্তঃ সংসদীয় ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রাক্তন সভাপতি। তিনি রাশিয়ার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরষ্কার “অর্ডার অফ ফ্রেন্ডশিপ পেয়েছিলেন”।

সাবের হোসেন চৌধুরী লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল এবং আফ্রিকান স্টাডিজের স্নাতক এবং অর্থনীতি ও রাজনীতিতে ডাবল অনার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি যুক্তরাজ্যের ওয়েস্টমিনস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে ডিপ্লোমাও পেয়েছেন।

জনাব সাবের হোসেন চৌধুরী (এমপি), ঢাকা – ০৯ থেকে জাতীয় সংসদের বর্তমান সদস্য। তিনি বন্দর ও নৌপরিবহন মন্ত্রনালয়ের উপমন্ত্রী এবং পরে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী (১৯৯৯-২০০১) হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি এই সময়ে মন্ত্রিসভার কনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন।পলিটিক্যাল পার্টি লেভেলে সাবের হোসেন চৌধুরীকে ২০০১ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাষ্ট্রপতি(তৎকালীন) শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সচিব হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল, যিনি তৎকালীন সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন।এর অল্প সময়ের মধ্যেই, তিনি ঢাকা বিভাগের দায়িত্ব নিয়ে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক (০১) নির্বাচিত হন।
১৯৯৬ সালের জুনে ঢাকা -০৯ আসনের কেন্দ্রীয় নির্বাচনকেন্দ্র থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে সাবের এইচ চৌধুরী চৌধুরী লেবার আইন বাতিল করার মতো বেসরকারী সদস্য বিলের মাধ্যমে এই আইনটিতে বিশিষ্ট ছিলেন। সাবের হোসেন চৌধুরী কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন (সিপিএ) -এর উদ্যোগে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন এবং “ক্ষুদ্র দ্বীপের” বৈঠকে আফ্রিকা এবং “ক্ষুদ্র দ্বীপ” উন্নয়নশীল রাজ্যগুলির (সিআইডিএস) থেকে সংসদ সদস্যদের অভিমুখীকরণ এবং সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সিপিএ সংস্থান ব্যক্তি হিসাবে কাজ করেছেন। ২০১১ সালের মে মাসে ‘তানজানিয়ায় জাঞ্জিবারে’ অনুষ্ঠিত জলবায়ু পরিবর্তনের সংসদীয় ভূমিকার বিষয়ে “স্টাডি গ্রুপ” বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসের জন্য সংসদ সদস্যদের এশীয় উপদেষ্টা গ্রুপ এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস সম্পর্কিত জাতিসংঘ অফিসের গ্লোবাল চ্যাম্পিয়ন হিসাবে (ইউএনআইএসডিআর), সাবের হোসেন চৌধুরী ২০১২ সালে “সিওলে” এবং ২০১৪ সালে “ভেন্টিয়েনে” সংসদ সদস্যদের সাথে কাজ করেছেন।
সাবের হোসেন চৌধুরী-কে “বিশ্ব তামাক বিহীন” দিবসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) কর্তৃক পুরষ্কৃত করা হয়।
১৭ই অক্টোবর, সাবের হোসেন চৌধুরীকে ভ্লাদিমির পুতিন “অর্ডার অফ ফ্রেন্ডশিপ”-এ ভূষিত করেছিলেন, আইপিইউর মাধ্যমে বৈশ্বিক বিকাশে অবদানের জন্য। এটি বিদেশীদের দেওয়া সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মান।
সর্বপরি লায়ন চিত্ত রঞ্জন দাস ও মোহাম্মদ সাহেদী হোসেন বলেন,আজ আমাদের সকলের প্রিয় অবিভাবক শ্রদ্ধেয় সাবের হোসেন চৌধুরী ভাইয়ের শুভ জন্মদিনে মহান আল্লাহ্পাক যেনো আপনাকে সর্বোচ্চ সম্মান প্রদান করে সর্বদা সুস্থ রাখেন এবং আপনার পরিবারের সকলকে যেন নিরাপদ রাখেন
শুভ জন্মদিন অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা রইলো।