সৈয়দ এমরানুর রহমান স্টাফ রিপোর্টার উচ্চকন্ঠ

বিশ্ব মহামারি কোভিড-১৯ এর ধস এখনো কাপোকাত পুরো বিশ্ব, বাংলাদেশ ও এর ব্যতিক্রম নয়। এই ভাইরাস এর জাল থেকে মানব সভ্যতা কাটিয়ে উঠতে পারে নাই।দিন এর পর দিন নতুন নতুন অনেক কিছুই শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে এই করোনা ভাইরাস।স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চলাচল নিশ্চিতকরনে কুমিল্লা জেলা প্রশাসন।গত ৩১শে মে ২০২০ তারিখ থেকে ১৫জুন পর্য্যন্ত সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সমগ্রদেশে চালু হয়েছে গণপরিবহন ও অফিস। সকল স্বাস্থ্যবিধি মনে শর্ত সাপেক্ষে চলাচলের অনুমতি পাওয়ার পরে শুরু হয়েছে গণপরিবহন এবং অন্যান্য যানবাহন চলাচল।কুমিল্লা ও তারই ধারাবাহিকতায় চলছে সকল প্রকার যানবাহন। গণপরিবহন ও অন্যান্য যানবাহনে যাএীদের নিরাপত্তার জন্য সরকার কিছু নিয়ম নীতি নির্ধারন করে দিয়েছেন। নিয়ম গুলো হল অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা যাবেনা, প্রতি দুই সিটে একজন যাএী বাসতে
হবে,দুই সিটের একটির ভাড়া নির্ধারিত নিতে হবে আপর সিটের ভাড়া হবে নির্ধারিত সিট ভাড়ার ৬০%, এবং প্রতি টি গাড়িতে জীবানু নাশক স্প্রে ব্যবহার করতে হবে। কিন্তুু কোন প্রকার নিয়ম সাস্থ্যবিধিই মানছে না গাড়ির পরিচালক ও হেল্পার। যাএীদের ভোগান্তির কোন শেষ নেই।যাএীদের অভিযোগ পরিবহন গুলো আদায় করছে অতিরিক্ত ভাড়া যাহা মোটেও কাম নয়।প্রশাসনিক সাহায্য সচেতন মানুষ গুলো আসা করছে।
গন পরিবহন গুলো ডাবল ভাড়া আদায় করার পরেও তারা মানছে না কোন সরকারি সাস্থ্যবিধি। দেশের এই ক্লান্তি লংগনে সাধারণ সচেতন মানুষ যেন আজ বিপন্ন হয়ে পরছে গন পরিবহন চালক ও তাদের হেল্পার দের অসচেতনতার জন্য।সরকার প্রশাসনের সু দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই গন পরিবহন গুলো সরকারি সাস্থ্যবিধি মেনে তারা তাদের পরিবহন চালাছে কিনা এই দিকে যেন সজাগ দৃষ্টি থাকে।