দেলোয়ার প্রধান কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পূণরায় চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন প্রধাণকে হ্যাট্রিক করে বিজয়ী বেশে দেখতে ঘারমোড়া সমাজ কল্যান ও একতা যুব সংঘের উদ্যোগে দলমত নির্বিশেষে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার বিকেলে ঘারমোড়া এলাকায় এ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজিত উঠান বৈঠকে দেলোর প্রধান বলেন,আমি আপনাদেরই সন্তান।
ভোট চাইতে আসি নাই। এসেছি কয়েকটা ম্যাসেস দিতে। দীর্ঘ ১০টি বছর আপনাদের গোলামী করেছি। আপনারাই নির্ধারন করবেন কার দ্বারা উন্নয়ণ সম্ভব। আমি যদি কাজ করে থাকি। যদি আপনাদের উপকারে সঙ্গী হিসেবে পাশে পেয়ে থাকের তাহলে নভেম্বর মাসের ১১তারিখ আমাকে একটা ভোট দিবেন। আমার এমপি বীরমুক্তিযোদ্ধা সেলিম ওসমান উন্নয়ণ বান্ধব জনপ্রতিনিধি। আমরা ওনার ছাত্র।
তার কাছ থেকেই শিখেছি কিভাবে উন্নয়ণ করতে হয়। নারায়ণগঞ্জে ওসমান পরিবার আছে বলেই নারায়ণগঞ্জের মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পারে। কলাগাছিয়া ইউনিয়নে আমার এমপি মহোদয় কেমন উন্নয়ণ করেছেন এটা আপনারা জানেন। তিনি সব সময় কলাগাছিয়া বাসীর কল্যানে আমাকে কাজ করার নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। যদি আল্লাহ বাচিয়ে রাখে নির্বাচনের ২দিন আগেই কলাগাছিয়া বাসীকে একটা সুখবর দিতে চাই। শুধু আমার জন্য আপনারা দোয়া করবেন। তিনি আরো বলেন,কেউ কেউ নির্বাচন করার আগেই ভয় পাচ্ছেন। ভয় পাওয়ার কিছু নেই জনগনই প্রমান করবে কে জনপ্রতিনিধি হওয়ার যোগ্য। কাউকে দোষারোপ করে আবুল তাবুল বকলেই ভোট বাড়ে না বরং ভোট আরো কমে।
কিছু পেতে গেলে কিছু অর্জণ করতে হয়। আশা করি কলাগাছিয়া বাসীর কাছে আমি কিছু অর্জণ করেছি। নয়তো কেন দুই বারই তারা আমাকে বিপুল ভোটে জয়ী করবে। আগে কলাগাছিয়া বাসীর কল্যানে কাজ করেন তারপর স্বপ্ন দেখেন। অযথা দিবা স্বপ্ন দেখবেন না। ঘারমোড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাধারন সম্পাদক জসিম উদ্দিন মাতবরের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন হাজী আওলাদ,
একতা যুব সংঘের সভাপতি সেলিম,আমির হোসেন,সমাজ সেবক আলমাছ মিয়া,মোফাজ্জল মিয়া,শাহিন মিয়া,কাদির মিয়া,সেলিম মিয়া,ফরিদ মিয়া,লিয়াকত হোসেন,হুমায়ুন আহমেদ এলিনসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।