ইসহাক দার এক টুইট বার্তায় জানান, তিন কিস্তিতে চীনের এই ঋণ পেতে যাচ্ছে দেশটি। এর মধ্যে প্রথম কিস্তির ৫০ কোটি ডলার এরই মধ্যে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক পেয়ে গেছে।
লেনদেনের ভারসাম্য বজায় রাখতে হিমশিম খাওয়া পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এমন জায়গায় পৌঁছেছিল, যা দিয়ে তিন সপ্তাহের আমদানি বিল মেটানোও অসম্ভব হয়ে পড়েছিল।
জুনে শেষ হতে যাওয়া অর্থবছরের ঘাটতি মেটাতে বাইরে থেকেই ৫০০ কোটি ডলার দরকার পাকিস্তানের, বলেছেন ইসহাক দার। ইসলামাবাদ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে চুক্তি করতে পারলে বাইরে থেকে আরো অর্থ পাওয়া যাবে। আই্এমএফের সঙ্গে ওই চুক্তি আগামী সপ্তাহের মধ্যে হওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সূত্র : রয়টার্স