মোঃ আ: হান্নান, ক্রাইম রিপোর্টার, সিলেট:
হবিগন্জ জেলার চুনারুঘাট পৌরসভার ক্রস রোডের দক্ষিনাংশে চন্দনা গ্রামের ৮ নং ওয়ার্ডের মরম আলী সাহেবের ভাড়াটিয়া হাজী আঃ নুর সাহেবের পুত্র, হাবিবউল্লার কন্যা জনি আক্তার চুনারুঘাট সদর প্রাইমারি স্কুলের ২ য় শ্রেনীর ছাত্রী বয়স ৭ বছর রোল নং ১৫।
পাশের বাসার ভাড়াটিয়া সোহেল মিয়া বয়স (২২) পিতা আঃ জলিল গত কল্য বিকালে প্রায় ৫ঃ৩০ মিনিটের সময় ২য় শ্রেনীর ছাত্রী জনি আক্তার কে ফুলের তোরা ও মোবাইল দিয়ে বিনোদন দেখিয়ে ফুসলাইয়া জমরুত মিয়ার পরিতক্ত ঠাকুর বাড়িতে নিয়া মেয়ের সাথে অনৈতিক কায্য কালাপের এক পর্যায়ে মেয়েটি ছুটে গিয়া বাবা মাকে জানালে বাবা হাবিবউল্লাহ চুবনারুঘাট থানাতে যায় গিয়ে ওসি সাহেব কে সমস্ত বিষয়বাদী অবগত করেন ওসি তদন্ত সোহেলের খোজ খবর নিতে বলেন।
সোহেল সংবাদ পাইয়া পালিয়ে আমুরোড তার বোনের বাড়িতে চলে আসে। মেয়ের বাবা সহ আত্বীয়রা উক্ত সোহেল খুজাখুজি করে অদ্য ২৩/০৭/২০২০ ইং সকাল ১২ ঘঠিকায় আমুরোড হাই স্কুল এন্ড কলেজের এরিয়া থেকে তাকে ধরে পেলে এর সাথে সাথে ওসি সাহেবকে জানায় ওসি সাহেব সাথে সাথে ১ জন দারগা ও ৩ জন সিপাহি নিয়ে আমুরোড হাই স্কুল কলেজ এরিয়াতে পাটিয়ে সুহেলকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যান
রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত কোনো মামলার সন্ধান পাওয়া যায় নাই। জানা যায় সোহেল মাদকের মামলায় কিছু দিন আগে জামিনে এসেছে ।