মোঃ খালেদ খান।

ঢাকা-১৮ আসনের উপ-নির্বাচনে নৌকায় চড়তে চান সাবেক ছাত্রনেতা, শিক্ষাবিদ ড. আব্দুল ওয়াদুদ। ঢাকা-১৮ আসনে উপ-নির্বাচনে গত ২০ অক্টোবর মনোনয়নের জন্য দলীয় আবেদনপত্র সংগ্রহ করেছেন তিনি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানমন্ডিস্থ কার্যালয় থেকে ড. আব্দুল ওয়াদুদ এর পক্ষে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেন উত্তরার বিশিষ্ট সমাজ সেবক, আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব মোঃ ফরিদ জোমাদ্দার ও আলহাজ্ব মালেক ভান্ডারী।


ঢাকা- ১৮ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট সাহেরা খাতুনের অকাল মৃত্যুতে এই আসনটি খালি হয়। এ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনের স্নেহধন্য ড. আব্দুল ওয়াদুদ দলের দুঃসময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন এক অকুতোভয় সৈনিক। ধারনা করা হচ্ছে এই ছাত্র নেতাই উপ-নির্বাচনে নৌকার টিকিট পাবেন।
ড. আব্দুল ওয়াদুদ পিরোজপুর জেলার ভাণ্ডারিয়া উপজেলার সম্ভ্রান্ত পরিবারের কৃতি সন্তান, পিরোজপুর জেলার গৌরব,জীবনের পুরোটা সময় বঙ্গঁবন্ধুর হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর সাথে জড়িত ছিলেন। বিগত দিনগুলোতে দেশে যখন আওয়ামীলীগ কর্মী সংকট ও দেশের মানুষ যখন গণতন্ত্র সংকটে ভুগেছে, ঠিক তখনি আওয়ামীলীগের বঙ্গবন্ধুর একজন প্রকৃত মুজিব সৈনিক হয়ে,আন্দোলনে সংগ্রামে মিছিলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি তখন রাজপথে মাথা উঁচু করে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন দলকে টিকে রাখার জন্য।
দিনে-রাতে দলের যেকোনো প্রয়োজনে ছুটে গিয়েছেন ,বিরোধী দলের শত অন্যায় অত্যাচার ঝুলুম সহ্য করে খেয়ে-না খেয়ে দল চালিয়েছেন নিজের পকেটের টাকা খরচ করে, তারপরও বিরোধী দলের সাথে আপোষ করেনি এই বর্ষিয়ান শিক্ষাবিদ ড.আব্দুল ওয়াদুদ।
বঙ্গবন্ধু’কে তিনি মনে প্রানে বিশ্বাস করতেন ভালোবাসতেন তার দেখানো পথে হাঁটতেন।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় গতকাল ড. ওয়াদুদ এর সাথে তার বাস ভবনে দেখা করেন।
এ সময় অনেক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন সৎ, পরিশ্রমী এবং দলের জন্য নিবেদিত প্রাণ ড. ওয়াদুদ ভাইকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যদি মূল্যায়ন করেন তাহলে দেশ ও জাতি উপকৃত হবে।
ড. ওয়াদুদ ভাই আমাদের জন্য একজন আদর্শবান ছাত্রনেতা। তাঁর মত একজন পরিচ্ছন্ন ও ক্লিন ইমেজের ব্যক্তি এই সময়ে জননেত্রীর পাশে খুবই প্রয়োজন।
মনোনয়ন পত্র সংগ্রহের সময় ঢাকা- ১৮ আসনের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও সুধী সমাজের বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মী স্বাস্থ্য বিধি মেনে ধানমন্ডিস্থ’ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে উপস্থি’ত ছিলেন।