অনুসন্ধানী প্রতিবেদন-১
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঝিনাইদহে ইসলাম পাড়ার সাত্তার ড্রাইভার নামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার হয় তাঁর ঘর থেকে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয় গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করে কিন্তু ঘটনার কয়েকদিন পর তার পরিবার দাবি করে তাকে হত্যা করা হয়েছে হত্যার সঙ্গে কে বা কারা জড়িত এখনো সেটি জানা না গেলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও তার বড় মেয়ে দাবি তুলেছে মঞ্জু নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে সাত্তার ড্রাইভার ছোট মেয়ে উর্মির সঙ্গে মঞ্জু অনৈতিক সম্পর্ক ছিল, আর ঘটনার দিন ছাত্তার ড্রাইভার তা হাতেনাতে ধরে এ কারণে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে মঞ্জু সহ তার সহকর্মীরা ছাত্তার ড্রাইভার কে হত্যা করে এমনটি অভিযোগ তুলেছে তার বড় মেয়ে।
এ বিষয়ে সাত্তার ড্রাইভার বড় মেয়ের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন আমার বাবা আত্মহত্যা করেনি তাকে হত্যা করা হয়েছে আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানাই এটি যেন সুষ্ঠু বিচার হয়। এদিকে মঞ্জু সাবেক স্ত্রী বুলবুলি বেগম জানান, মঞ্জু চরিত্র খুবই খারাপ সেও ধারণা করছে এই হত্যাকাণ্ডটি মঞ্জু করেছে। এবং তিনি এর আগেও অনেক মেয়ের সঙ্গে এই অবৈধ সম্পর্ক গড়ে বলেছিল।
এলাকাবাসী আরও জানায়, সাত্তার ড্রাইভার এর স্ত্রী রোজী একজন খারাপ মহিলা সে দীর্ঘ দিন তার মেয়ে উর্মিকে দিয়ে অনৈতিক কার্যকলাপ করার ছিল। বিষয় ছাত্তার ড্রাইভার যখন জানতে পারে তখন সে তার স্ত্রী ও মেয়েকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এ কারণে তার স্ত্রী ও মেয়ে এবং মঞ্জুসহ কয়েকজন মিলে ছাত্তার ড্রাইভারকে হত্যা করে রশি দিয়ে ঝুলিয়ে রাখে।