নিজস্ব প্রতিবেদক:
চেয়ারম্যানের সিন্ডিকেটের সদস্যরাই অপকর্মে জড়িত। জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ কর্মচারী ইউনিয়ন রেজিঃ নং বি ১৬৯০। শ্রম অধিদপ্তর কর্তৃক রেজিষ্ট্রেশন ট্রেড ইউনিয়ন শ্রম অধিদপ্তর আইন অনুযায়ী তাদের দপ্তরের একজন কর্মকর্তা নির্বাচন কমিশনার হিসেবে উপস্থিত থেকে নির্বাচন সম্পন্ন করার বিধান রয়েছে। অথচ সে বিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে তৎকালীণ সাধারণ সম্পাদক নিজেই নির্বাচন করবেন না মর্মে ঘোষণা দিলে আইন বহিঃর্ভূতভাবে তৎকালীণ সভাপতি মুনসুর সম্মেলনের পরের দিন নির্বাচন ছাড়াই নিজেই একটি কমিটি ঘোষণা করেন। যা স¤পূর্ণ আইন বিরোধী। অথচ উক্ত সম্মেলনে কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন একেএম শামসুদ্দোহা পাটোয়ারী। উক্ত সভার কোন রেজুলেশন তৈরি না করেই সভাপতি মুনসুর আলম যিনি দুর্নীতির সিন্ডিকেটের প্রধান সমন্বয়ক। ২০১৭ সালে কর্মচারী ইউনিয়নের কমিটি অনুমোদন দেন। অথচ অনুমোদন দেয়ার কথা ছিলো প্রধান নির্বাচন কমিশনারের। শ্রম অধিদপ্তর পরবর্তীতে উক্ত কমিটির আইন বহিঃর্ভূত বিধায় অবৈধ ঘোষণা করেন। যার পত্র স্বারক নং-৪০.০২.০০০০.০৩৪.৪৮০৭৭.৯০১। এ বিষয়ে তৎকালীণ সাধারণ সম্পাদককে উল্লেখ্য এই সিন্ডিকেটের সদস্য প্রত্যেকেই শত কোটি টাকার মালিক। তারা একজন উর্দ্ধর্তন কর্মকর্তাকে তার বিপদে লক্ষ লক্ষ টাকা সাহায্য করে। বিভিন্ন প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ায় উক্ত কর্মকর্তার পক্ষে প্রচার প্রচারনায় ব্যস্ত রয়েছেন অনেক নির্বাহী কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে অপদস্ত করার জন্য। অভিলম্বে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের এই সিন্ডিকেট কমিটির অবসান ঘটুক এটা সারা বাংলাদেশের সাধারণ কর্মচারীদের প্রত্যাশা। কারণ এই অবৈধ কমিটি ১৬১ জন ওয়ার্কচার্জ ও কর্মচারীকে নিয়মিত করে দিবে এই অজুহাতে ইতোমধ্যে প্রায় ১শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। আরও বিস্তারিত আগামী সংখ্যায়——-।