মাসুদ রানাঃ
হাবিবুর রহমান হেলাল ১৯৮১ সালে শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানার আরশি নগর ইউনিয়নের চর মহিষখালী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।পিতা সিরাজুল হক ছিলেন একজন সরকারি কর্মকর্তা।পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে হেলাল তৃতীয়।ছোটবেলায় যখন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ শুনতেন তখন থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে স্কুল জীবন থেকে ছাত্র রাজনীতিতে যোগদান করেন এবং ইউনিয়ন ছাত্রলীগ দিয়ে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু।তারপর সখিপুর থানা ছাত্রলীগ এর সম্মেলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে সিনিয়র সহ-সভাপতি পদ লাভ করেন।হাবিবুর রহমান হেলালের রাজনৈতিক হাতেগড়ি হলেন বর্ষিয়ান রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব তৎকালীন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক।বর্ষিয়ান এই নেতার হাত দরে ছাত্র রাজনীতিতে হাবিবুর রহমান এর দীর্ঘদিনের পথচলা ।
তারপর সরকারি তিতুমীর কলেজ পড়াশোনার সময়ে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি নির্বাচিত হন এবং শরীয়তপুর জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। রাজনীতি করতে গিয়ে তিনি অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা পাওয়া সত্ত্বেও কোন লোভ-লালসা তাকে আকৃষ্ট করতে পারেনি। সৎ পথে সত্যের সন্ধানে সবসময় হেটেছেন হেলাল। প্রয়াত নেতা আব্দুর রাজ্জাক,সাবেক ডেপুটিস্পিকার কর্নেল শওকত আলী, আবিদুর রেজা খান,বর্তমান শরীয়তপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য এ,কে,এম এনামুল হক শামিম ও ৭১ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডাঃ খালেদ শওকত আলীর সাথে কাজ করেছেন।
সততা নিস্টা ও কর্মীবান্ধব হওয়ায় শরীয়তপুরে সবার প্রিয় হেলাল। হেলাল বলেন যতদিন বেচেঁ থাকবো ততোদিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ’কে বুকে ধারন করবো লালন করবো গরীব দুঃখী মানুষের পাশে সব সময় থাকার চেষ্টা করবো।