হজের উদ্দেশ্য হলো বিশ্বের সহি মুসলিমদের সম্মিলিত করার মাধ্যমে আল্লাহর হুকুম পালন ও কল্যাণ সাধন করা। স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মেনে মাত্র দশ হাজার অংশগ্রহণকারী নিয়ে শুরু হয়েছে হজের আনুষ্ঠানিকতা। 

মক্কা থেকে সাত কিলোমিটার দূরে মিনায় বৃহস্পতিবার ফজর পর্যন্ত অবস্থান করবেন হাজিরা। সেখানে তারা পাঁচ ওয়াক্ত (জোহর, আসর, মাগরিব, এশা ও বৃহস্পতিবার ফজর) নামাজ আদায় করবেন। ১২ জিলহজ পর্যন্ত মিনা, মুজদালিফা, আরাফাতের ময়দান ও মক্কায় হজের বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করবেন হাজিরা। 

হাজিদের জন্য ইসলামের পবিত্রতম স্থান কাবা শরিফের হাজরে আসওয়াদ নামক কালো পাথরে চুমু দেওয়া ও স্পর্শ করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সংক্রমণ যাতে ছড়াতে না পারে সেজন্য জমজমের পবিত্র পানি পানেও থাকছে বিধিনিষেধ। এবার সবার জন্য জমজমের পবিত্র পানি সরবরাহ করা হবে প্লাস্টিকের প্যাকেটে। 

যাতায়াতের জন্য প্রতি ২০ জন করে একটি দল করা হয়েছে। প্রত্যেক বাসে বিশজন করে হজযাত্রী চলাফেরা করবেন এবং ৫০ হাজির জন্য একজন করে চিকিৎসক রয়েছেন।